ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
মাধ্যমিকে স্নেহার মোট নম্বর ৫০৫। বাংলায় ৮৫, ইংরেজিতে ৮৭, ইতিহাসে ৯০, অঙ্কে ৬৮, ভুগোলে ৮২, ভৌতবিজ্ঞানে ৩৮ এবং জীবনবিজ্ঞানে ৫৫ নম্বর পেয়েছে। মাধ্যমিকে স্নেহার নম্বর খুব যে একটা ভালো তা বলা যাবে না। কিন্তু দক্ষিণ পানিয়ালগুড়ির মেয়েটি আরও পড়তে চায়। বিজ্ঞান নিয়েই পড়ার জেদ ধরেছে। কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে সংসারের আর্থিক প্রতিকূলতা।
স্নেহা বলে, আমি একাদশে বিজ্ঞান নিয়েই পড়তে চাই। বাবাকে জানায়েছি সেই কথা। বাবা এখনও কিছু বলেনি। বাবার কষ্টটাও বুঝতে পারি। রাজমিস্ত্রির কাজ করে সংসার চালায় বাবা। দেখি শেষ পর্যন্ত কি হয়।
অন্যদিকে, মসিউর আলম বলেন, সংসারে আমরা ছ’জন মানুষ। স্ত্রী, এক ছেলে, এক মেয়ে, বাবা ও মা। রাজমিস্ত্রির কাজ করে দৈনিক মজুরি হিসেবে মাত্র ৫০০ টাকা পাই। তাও কোন দিন কাজ পাই কোন দিন পাই না। এই সামান্য আয়ে সংসারই ঠিকমতো চালাতে পারি না। তার উপর মেয়ে বিজ্ঞান নিয়ে পড়তে চায়। শুনেছি বিজ্ঞান নিয়ে পড়লে অনেক খরচ। তাই ঠিক কি করব এখনই বুঝতে পারছি না।