ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিবার সাধারণ নির্বাচনের আগে কমিশনের তরফে লাইসেন্সযুক্ত বন্দুক ও ভোটে হিংসা ছড়াতে পারে এমন লোকজনকে হেফাজতে নেওয়ার ব্যাপারে বিশেষ নির্দেশিকা জারি করা হয়। লোকসভা বা বিধানসভা নির্বাচনের মতো বড় ‘ইভেন্টে’ বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে আধিকারিকরা স্বীকার করে নিয়েছেন। ফলে স্পর্শকাতর ওই দুই বিষয়ে আধিকারিকরাও কিছুটা সতর্ক থাকেন। তৃতীয় দফার ভোটের আগে আগাম গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিয়েও নির্বাচনের কমিশনের তরফে প্রশাসন ও পুলিসের আধিকারিকদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। যদিও ওই বিষয়টি নিয়ে জেলা পুলিসের কর্তারা কার্যত মুখে কুলুপ এঁটেছেন। এখনও পর্যন্ত জেলায় কত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করা বাকি রয়েছে, সেব্যাপারে কোনও তথ্য পুলিস আধিকারিকরা দিতে চাননি।
জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন,লাইসেন্সযুক্ত বন্দুকের মালিকদের একাংশ রাজ্য ও দেশের বাইরে থাকেন। তাঁদের পক্ষে নির্বাচনের মুখে শুধুমাত্র বন্দুক জমা দেওয়ার জন্য দূরদূরান্ত থেকে বাড়ি ফেরা অনেক সময় সম্ভব হয় না। ফলে ওইসব বন্দুক তাঁদের বাড়িতেই থেকে যায়। প্রতিবারই কমবেশি কিছু বন্দুক প্রশাসনের কাছে জমা পড়ে না। তবে এবার সংখ্যাটা একটু বেশি। ফলে বিষয়টি নিয়ে আমরা চিন্তিত। দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকদের বিষয়টি নিয়ে খোঁজ নিতে বলা হয়েছে। তাঁরা রিপোর্ট দিলে বিস্তারিত বলা সম্ভব হবে। তিনি আরও বলেন, ভোটে হিংসা ছড়ানোর রেকর্ড রয়েছে, এমন লোকজনকে নির্বাচনের আগে পুলিস গ্রেপ্তার বা আটক করবে। এব্যাপারে কাউকে রেয়াত করা হবে না। অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন করার জন্য যাবতীয় পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।