ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
দক্ষিণ দিনাজপুর ডিস্ট্রিক্ট পোল্ট্রি ট্রেডার অ্যাসোসিয়েশনের জেলা সম্পাদক সৈকত রঞ্জন দাস বলেন, ভোটের সময় মুরগির মাংসের ব্যাপক চাহিদা থাকে। সেই চাহিদার জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। যেকারণে হঠাৎ দাম বৃদ্ধি হয়েছে। এই দাম আরও বৃদ্ধি পাবে বলে মনে হচ্ছে।
২৬ এপ্রিল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় লোকসভা নির্বাচন রয়েছে। হাতেগোনা আর কয়েক দিন। যতই নির্বাচন এগিয়ে আসছে ততই কর্মীদের মধ্যে উন্মাদনা বাড়ছে। সারাদিন কর্মীরা প্রচার সেরে সন্ধ্যা হতেই দলীয় কার্যালয়গুলিতে ভিড় জমাচ্ছেন। নির্বাচনের প্রচারে দায়িত্বে থাকা কর্মীদের জন্য সন্ধ্যা হতেই খাবারের আয়োজন থাকছে। মেনুতে থাকছে মুরগির মাংস। একদিকে পিকনিকের রান্না চলছে,অন্যদিকে কর্মীরাও ফ্ল্যাগ, ফেস্টুন লাগানোর পাশাপাশি বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার সেরে পিকনিকে শামিল হচ্ছে।
শাসকদল তৃণমূলের পাশাপাশি বিজেপির তরফেও পিকনিকের আয়োজন করা হচ্ছে। রাজনৈতিক দলের তরফে নির্দিষ্ট জায়গা ঠিক করা হচ্ছে। সেখানে একত্রিত হয়ে খাবারের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। রাজনৈতিক দলের কর্মীদের পাশাপাশি বাদ যাচ্ছেন না পাড়ার বাসিন্দারাও। যদিও সব পরিবার এই পিকনিকগুলিতে অংশ নেয় না। খাবারের মেনু হিসেবে কোনওদিন মসুরের ডাল, পাপর ভাজা তো কোনওদিন মাছ থাকছে। যদিও পোল্ট্রি মুরগির দাম কম হওয়ায় সেই মাংসকেই বেছে নিয়েছে দলগুলি। এক সপ্তাহ ধরে কম পরিমাণে রান্না হলেও ভোটের আগের দিন প্রত্যেক পাড়ায় কুইন্টাল কুইন্টাল মাংস রান্না হবে বলে জানা গিয়েছে। তাতে দাম বৃদ্ধি হওয়ায় কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে রাজনৈতিক দলগুলির মধ্যে।