ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
ভোটকর্মী সমীর সাহা, জীবন রায় বলেন, আমরা কেউ কোচবিহার সদর, কেউ দিনহাটা ডিসিআরসিতে যাব। সকাল সাড়ে ৯টা থেকে কলেজ মোড়ে দাঁড়িয়ে থেকেও গাড়ি পাইনি। আমাদের ডিসিআরসিতে গিয়ে সমস্ত কিছু নিয়ে তারপর বুথে যেতে হবে। নির্বাচন কমিশন যে গাড়িগুলি দিয়েছিল, সেগুলি সঠিক সময়ে দিলে সমস্যা হতো না।
অবরোধস্থলে গিয়ে ভোটকর্মীদের সঙ্গে কথা বলার পর মাথাভাঙা থানার আইসি হেমন্ত শর্মা বলেন, ভোটকর্মীরা গাড়ি নিয়ে সমস্যায় পড়েছিলেন। আমরা গিয়ে কথা বলে সমস্যার সমাধান করেছি। ভোটকর্মীরা পরবর্তীতে ডিসিআরসিতে গিয়েছেন।
মাথাভাঙা ডিসিআরসিতে আসা ভোটকর্মীরা ডিউটিতে যাওয়ার সময়েও নির্দিষ্ট বরাদ্দকৃত অর্থ না পাওয়ায় তাঁদের নগদ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়। নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্কের ত্রুটির কারণে অনেকের এই সমস্যা হয়েছিল। পরে লাইনে দাঁড়িয়ে ভোটকর্মীরা টাকা নিয়েছেন। মাথাভাঙা বিধানসভার ২৭৬টি ও শীতলকুচি বিধানসভার ৩১০টি বুথে বিকেলেই চলে যান ভোটকর্মীরা। মাথাভাঙা মহকুমায় ১০টি মহিলা ভোটকর্মী পরিচালিত মডেল বুথ করা হয়েছে।