সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
মহকুমার শীতলকুচি বিধানসভা এলাকা বাংলাদেশ সীমান্ত ঘেঁষা। শীতলকুচি ও মাথাভাঙা-১ ব্লকে ৫৭টি বুথ সীমান্তের এক কিমির মধ্যে রয়েছে। সিতাই ব্লকে ১১টি বুথ কাটাতারের এক কিমির মধ্যে। দিনহাটা মহকুমার দিনহাটা-১ ও ২ ব্লকের সীমান্ত এলাকায় বেশকিছু বুথ রয়েছে। বিরাট এলাকাজুড়ে থাকা এই বুথগুলিতে মানুষ ১৯ এপ্রিল ভোট দেবেন। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে বিএসএফের সহযোগিতা চেয়ে বৈঠক করেছে নির্বাচন কমিশন। এর পাশাপাশি ভোটের আগে বিএসএফকে সীমান্তবর্তী এলাকা সিল করে দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
কোচবিহার জেলার বাংলাদেশ সীমান্তের অনেকটা অংশ এখনও উন্মুক্ত। কাটাতারের বেড়াহীন এই জায়গাগুলির পাচারের প্রধান জায়গা হয়েছে উঠেছে। মাথাভাঙা-১ ব্লক থেকে দিনহাটা পর্যন্ত উন্মুক্ত জায়গা এবং নদীর চর এলাকা দুষ্কৃতীদের করিডরে পরিণত হয়েছে। ভোটের দিন এই করিডরগুলি দিয়ে এপারে এসে গোলমাল পাকানোর চেষ্টা করতে পারে দুষ্কৃতীরা। সেজন্য খোলা অংশে বাড়তি নজরদারি করছে বিএসএফ। সীমান্তঘেঁষা টহলদারি করছে আধাসামরিক বাহিনীর জওয়ানরা। এ ব্যাপারে মাথাভাঙার মহকুমাশাসক নবনীত মিত্তল বলেন, সীমান্তের এক কিমির মধ্যে যে সমস্ত ভোটগ্রহন কেন্দ্র রয়েছে, সেখানে প্রতিটি নির্বাচনে বাড়তি নজরদারি থাকে। সেটা এবারও থাকছে। আমরা সীমান্তরক্ষী বাহিনীর আধিকারিকদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের সর্তক থাকতে বলেছি। সমস্ত বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের নির্দেশেই হচ্ছে। অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে আমরা বদ্ধ পরিকর। নির্বাচন প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সবধরনের পদক্ষেপ করা হচ্ছে।