ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের মতে, পাঁচ বছর আগে হারানো জলপাইগুড়ি আসন পুনরুদ্ধার শুধু এখন সময়ের অপেক্ষা। ৪ এপ্রিল থেকে জলপাইগুড়িতে নির্বাচনী প্রচার শুরু করেন মমতা। জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্রে চারটি জনসভা করেছেন তিনি। প্রথমটি মালবাজারে। পরবর্তী সময়ে জলপাইগুড়ি শহর, ডাবগ্রাম-ফুলবাড়ি ও ময়নাগুড়িতে সভা করেছেন। বাংলা নববর্ষ উপলক্ষ্যে রোড শো করেছেন চালসায়। মিনি টর্নেডোর পর ৩১ মার্চ মধ্যরাতেই জলপাইগুড়িতে চলে আসেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপর থেকে মাঝে এক-দু’দিন ছাড়া তিনি জলপাইগুড়িতেই থেকেছেন।
কখনও ঝড় দুর্গতদের ত্রাণ দেওয়া সহ বিভিন্ন বিষয়ে তদারকি করেছেন। কখনও নিজের মতো করে চালসার আশপাশের এলাকায় জনসংযোগ সেরেছেন। দলের নেতাদেরও প্রয়োজনীয় পরামর্শ দিয়েছেন। এতে দলের অন্দরের ক্ষোভ অনেকটা প্রশমিত হয়েছে। সাংগঠনিকভাবে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে তৃণমূল। পাশের জেলা কোচবিহার ও আলিপুরদুয়ারেও বিভিন্ন কর্মসূচি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। আর এতেই প্রথমদফার ভোট জয়ের আশায় বুক বেঁধেছে রাজ্যের শাসকদল।
জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মহুয়া গোপ বলেন, শুধু রাজনৈতিক কর্মসূচি নয়, মানুষের বিপদে আপদে সবসময় পাশে থাকেন মুখ্যমন্ত্রী। মালবাজারে হড়পাবানের পর যেমন তিনি এসেছিলেন। ঝড় দুর্গত এলাকাতেও গিয়েছেন তিনি। ফাইল চিত্র