সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
প্রত্যেক বছর বর্ষায় নদীর জল বাড়লে বাসিন্দারা চিন্তিত হয়ে পড়েন। সামনেই বর্ষা। বাসিন্দাদের অভিযোগ, বর্ষায় নদীর জল বাড়লে সাঁকো দিয়ে যাতায়াত বন্ধ হয়ে যায়। নৌকায় নদী পেরিয়ে খলিসামারি বাজার কিংবা শীতলকুচিতে যেতে হয়। বহুবার জনপ্রতিনিধিদের কাছে সেতুর দাবি জানানো হয়েছে। কিন্তু তাঁরা কর্ণপাত করেননি। গ্রামের বাসিন্দা রহিম মিয়াঁ, রহমান মিয়াঁর আক্ষেপ, নদীতে সেতু না থাকায় যাতায়াতে চরম ভোগান্তি হয়। হঠাৎ গ্রামে কেউ অসুস্থ হয়ে পড়লে এই সাঁকো দিয়েই পারাপার করাতে হয়। তবে এই সাঁকো দিয়ে অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে পারে না। বর্ষায় সমস্যা আরও বেড়ে যায়। এখানে সেতু নির্মাণ হলে সমস্যা অনেকটাই মিটবে।
এব্যাপারে তৃণমূলের এসসি সেলের শীতলকুচি ব্লক সভাপতি সুব্রতকুমার রায় বলেন, গত বিধানসভা নির্বাচনে শীতলকুচিতে বিজেপি জয়ী হয়। সাংসদও বিজেপির। উন্নয়নের জন্য বিপুল টাকা তাদের কাছে আসে। কিন্তু, তারা কোনও কাজ করেনি। আমাদের প্রার্থী জয়ী হলে দাবিটি তুলে ধরব। যদিও বিজেপির শীতলকুচি বিধানসভার কো-কনভেনর কনকচন্দ্র বর্মন বলেন, আমাদের প্রার্থী জয়ী হলে বাসিন্দাদের সেতুর দাবি তাঁর কাছে পৌঁছে দেব।
বিষয়টি নিয়ে খলিসামারি পঞ্চায়েত প্রধান কল্পনা বর্মন বলেন, পঞ্চায়েতের তরফে নদীতে সেতু নির্মাণ সম্ভব নয়। সেজন্য প্রত্যেকবছর নদীতে সাঁকো তৈরি করে দেওয়া হয়। বাসিন্দাদের দাবি পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদে জানানো হয়েছে।