সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
সপ্তাহের শুরুতে পদ্মপ্রার্থী সুকান্ত মজুমদারের সমর্থনে বালুরঘাট শহরে আসছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। পাল্টা কর্মসূচি করতে তারপরের দিনই তৃণমূল প্রার্থী বিপ্লব মিত্রের সমর্থনে হরিরামপুরে সভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ২০ এপ্রিল ইটাহারে রোড-শো করবেন তৃণমূলের সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। ২১ এপ্রিল কুমারগঞ্জ ব্লকে ফের সভা করবেন মুখ্যমন্ত্রী। জেলাবাসীর মনজয়ে ২২ এপ্রিল কুশমণ্ডি ও গঙ্গারামপুরে রোড শো করবেন অভিনেতা দেব।
ঘাসফুল শিবির যখন তাদের হেভিওয়েটদের কর্মসূচির প্রস্তুতিতে ব্যস্ত, সেই সময় পদ্ম শিবিরও নেমেছে কোমর বেঁধে। প্রধানমন্ত্রীর পর সুকান্তর হয়ে ২০ এপ্রিল প্রচার করবেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। ২২ এপ্রিলও বিজেপি নেতৃত্বর সভা রয়েছে ইটাহার ও কুমারগঞ্জে। এছাড়াও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ এবং অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মাও সুকান্তর হয়ে প্রচার করবেন। বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রে দলের রাজ্য সভাপতি প্রার্থী হওয়ায় বিজেপি সমস্ত শক্তি দিয়ে ময়দানে নেমেছে।
অপরদিকে নিজেদের হারানো আসন পুনরুদ্ধারে নেমেছে তৃণমূল। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, বালুরঘাট, তপন ও গঙ্গারামপুর বিধানসভায় লিডের টার্গেট করেছে বিজেপি। অপরদিকে হরিরামপুর, ইটাহার, কুমারগঞ্জ বিধানসভা থেকে লিডের টার্গেট করেছে তৃণমূল।
বিজেপি প্রার্থী বলেন, আমাদের জেলায় মোদিজি আসছেন। তার প্রচারের পর আর কিছুরই প্রয়োজন পড়ে না। তবে আমাদের আগে থেকেই শিডিউল তৈরি করা রয়েছে। ২০ তারিখ মিঠুনদা আসছেন। এছাড়াও উত্তরপ্রদেশ ও অসমের মুখ্যমন্ত্রী প্রচারে থাকবেন।
তৃণমূল প্রার্থী বলেন, হরিরামপুর এবং কুমারগঞ্জে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সভার গুরুত্ব রয়েছে। আমরা ছোট ছোট সভা করে জেলার বেশি মানুষের সঙ্গে জনসংযোগের চেষ্টা করছি। মুখ্যমন্ত্রীর দু’টি সভার প্রভাব পড়বে ভোটবাক্সে। মোদি জেলায় এসে যে মিথ্যে কথা বলে যাবেন, আমাদের নেত্রী তার জবাব দিয়ে যাবেন।