সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
ভোটের আগেই রয়েছে রামনবমী। রয়েছে বাসন্তী পুজোর বিসর্জনও। উত্সব ঘিরে কোনওভাবেই যাতে অশান্তি না হয় তা নিয়েই সতর্ক পুলিস। আনন্দের উত্সব যাতে বিষাদে পরিণত না হয়, সেজন্য আগেভাগেই সমস্ত বন্দোবস্ত রাখছে পুলিস। মানিকচক থানা ও ব্লক প্রশাসন শান্তি বৈঠক করে। থানার আইসি পার্থসারথি হালদার, বিডিও অনুপ চক্রবর্তী, বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান, রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, পুজো কমিটি ও জনপ্রতিনিধিরা এতে উপস্থিত ছিলেন। কোন এলাকায় কী ধরনের পুজো, শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে, উদ্যেক্তাদের থেকে তাও জেনে নেওয়া হয়। কোন এলাকায় কী ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে, তা নিয়েই চর্চা হয়। সেখানেই প্রশাসনিক নিয়ম তুলে ধরেন আইসি। তিনি বলেন, বিগত বছরে রামনবমীর মিছিলে অস্ত্র নিয়ে অংশগ্রহণ করতে দেখা গিয়েছিল। তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এবার তাই পুজো উদ্যোক্তাদের অনুরোধ, অস্ত্র নিয়ে মিছিলে অংশগ্রহণ করবেন না। মিছিলের রুট ঠিক করে দেওয়া হয়েছে। সেটা মেনে নিয়েই মিছিল করতে হবে। একইসঙ্গে বাসন্তী পুজো উদ্যোক্তাদের জানানো হয়েছে, প্রতিমা বিসর্জনের দিন কোনওভাবেই ডিজে ব্যবহার করা যাবে না। ডিজে দেখা গেলেই বাজেয়াপ্ত করা হবে। রামনবমীতে প্রতিবছর মানিকচকের কামালপুর থেকে বাকিপুর দুর্গামন্দির প্রাঙ্গণ পর্যন্ত শোভাযাত্রা হয়। এবছরও এই উপলক্ষ্যে বহু মানুষের মিলিত হওয়ার সম্ভাবনা।
প্রশাসনের এই নির্দেশিকা নিয়ে বিজেপির দক্ষিণ মালদহের সাধারণ সম্পাদক গৌড়চন্দ্র মণ্ডল পাল্টা বলেন, রামনবমীর মিছিলে কোনও অস্ত্র থাকে না। শুধুই লাঠি থাকে। গতবছর বেআইনিভাবে ১৪ জন বিজেপি নেতার নাম অস্ত্র মামলায় ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এবছরও সেটাই করতে চাইছে পুলিস।