বিদ্যায় সাফল্যও হতাশা দুই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। কর্মপ্রার্থীদের শুভ যোগ আছে। কর্মক্ষেত্রের ... বিশদ
মাথাভাঙা পুরসভার প্রশাসক বলেন, মাছ, মাংস মিলিয়ে প্রায় ১০০টি দোকান সেখানে আছে। আমরা স্বাস্থ্য দপ্তরের জমি থেকে বাজার সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছি ঠিকই তবে যেখানে নিয়ে যাওয়া হবে সেখানকার বাসিন্দাদের আপত্তি আছে কি না সেটাও দেখা হবে।
মাথাভাঙার মহকুমা শাসক বলেন, ক’দিনের বৃষ্টিতে মাঠে জল জমে গিয়েছে। এতেই ক্রেতা-বিক্রেতাদের সমস্যা হচ্ছে। সামনেই বর্ষাকাল। তখনও আরও সমস্যা বাড়বে। সেই কারণেই বাজারটি সরিয়ে নিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। ওখানে খুচরো ব্যবসায়ীরা বসবেন। বাজারে যাতে ভিড় না হয় সেদিকটাও খেয়াল রাখা হবে।
মাস দেড়েক হল মহকুমা স্বাস্থ্য আধিকারিকের দপ্তরের সামনের মাঠে মাছ ও মাংসের বাজার বসছে। মাঠটি আশেপাশের এলাকা থেকে নিচু হওয়ায় কয়েকদিনের বৃষ্টিতে জল-কাদায় ভরে গিয়েছে। ফলে বাজার করতে এসে ক্রেতারা যেমন সমস্যায় পড়ছেন তেমনি ব্যবসায়ীদেরও জলের মধ্যে দাঁড়িয়ে ব্যবসা করতে হচ্ছে। তাই ব্যবসায়ীরা প্রশাসনের কাছে সম্প্রতি প্রস্তাব দেন জংলি কালীবাড়ির বাঁধ সংলগ্ন এলাকায় বাজারটি স্থানান্তর করা হোক। এর আগেও ওই জায়গায় মাছ, মাংসের বাজার প্রশাসন বসিয়েছিল। প্রসঙ্গত, শহরের অত্যাধুনিক মাছ, মাংসের বাজার তৈরি কাজ দু’বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্তমানে বাঁধ সংলগ্ন ওই জায়গাটি আগাছায় ভরে আছে। সেগুলি দ্রুত সাফাই করা হবে। তবে স্থানীয় বাসিন্দাদের দিক থেকে আপত্তি যাতে না ওঠে সেটাও প্রশাসন খতিয়ে দেখছে। কারণ বাঁধ সংলগ্ন ওই জায়গায় প্রচুর বাড়িঘর রয়েছে। আগে যখন সেখানে বাজার বসানো হয়েছিল তখন সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার কোনও ব্যাপার ছিল না। একইসঙ্গে বাইরে থেকে মাছ নিয়ে আসা গাড়িগুলি সেখানে যেতে পারত। এখন করোনার কারণে নিয়মবিধি চালু হয়েছে। তাই যাতে স্থানীয়দের আপত্তি না ওঠে সেটাও প্রশাসনকে দেখে এগতে হচ্ছে।