বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মাথাভাঙার মহকুমা শাসক জিতিন যাদব বলেন, মাথাভাঙার তিনকন্যা শুধু মাথাভাঙা মহকুমা কিংবা আমাদের কোচবিহার জেলার গর্ব নয়। ওরা দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছে। ওদের সঙ্গে কথা হয়েছে, ১৯ ফেব্রুয়ারি দেশে ফিরবে। আমরা প্রস্তুতি নিচ্ছি, ওরা দেশে ফিরলে সংবর্ধিত করব।
গত ১৩ ফ্রেব্রুয়ারি থাইল্যান্ডের ব্যাঙ্ককে শুরু হয় ওয়ার্ল্ড স্ট্রেন্থ লিফ্টিং চ্যাম্পিয়নশিপ। ওই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে মাথাভাঙা গালর্স হাইস্কুলের দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রী কোয়েলি বর্মন ও মেঘা সুহানা। কোয়েলি ৪৬ কেজি জুনিয়র বিভাগে এবং মেঘা ৫২ কেজি জুনিয়র বিভাগে নামে। ১৫ ফ্রেব্রুয়ারি তাদের বিভাগের প্রতিযোগিতা হয়। কোয়েলি দু’টি স্বর্ণপদক পায়। অন্যদিকে ওই স্কুলেরই দ্বাদশ শ্রেণীর পড়ুয়া মেঘা তার নিজের বিভাগে দু’টি রুপোর পদক পেয়েছে। সিনিয়র মহিলা ৫৮ কেজি বিভাগে অংশ নিয়ে মাথাভাঙা কলেজের খাদিজা খাতুন দু’টি সোনা জিতেছেন। মাথাভাঙার ওই তিন কন্যাশ্রী মোট ছ’টি পদক পায়। এরমধ্যে চারটি সোনা এবং দু’টি রৌপ্যপদক।
মাথাভাঙার মেয়েদের এমন সাফল্যে উচ্ছ্বসিত মহকুমার ক্রীড়া মহল। ওই তিন কন্যাশ্রী যাতে আন্তর্জাতিক খেলার আসরে যেতে পারে সেজন্য মাথাভাঙা মহকুমা প্রশাসন প্রথম থেকেই উৎসাহিত ছিল। মেঘা ও সুহানাকে মাথাভাঙার মহকুমা শাসক নিজে আর্থিকভাবেও সহযোগিতা করেছিলেন। স্বাভাবিকভাবে তিন কন্যাশ্রীর সাফল্যে খুশি মহকুমা শাসক। ১৯ ফ্রেব্রুয়ারি তাদের দেশে ফেরার কথা রয়েছে। মাথাভাঙা প্রাশসন জানিয়েছে, ওই তিন কন্যাশ্রী ফিরলে তাদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে।