বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বিজ্ঞানীরা বিলুপ্ত প্রানীর জিন নিয়ে নানান গবেষণা শুরু করেছেন। ‘স্টেম সেল’ প্রক্রিয়া ব্যবহার করা হচ্ছে ডোডোর ক্ষেত্রে। সর্বশেষ যে পাখিটির কোষ পাওয়া গিয়েছে তার সঙ্গে পায়রার জিনের মিল রয়েছে। গবেষকরা অনুমান করছেন, পায়রার দেহে ডোডোর জিন প্রতিস্থাপন করা হলে সুফল পাওয়া যেতে পারে। বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছেন, বিলুপ্ত প্রাণীদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টার পাশাপাশি বর্তমানে বিলুপ্তির দোরগোড়ায় চলে যাওয়া প্রাণীদের সংরক্ষণে জোর দেওয়া দরকার।
উল্লেখ্য, ১৫৯০-এর শেষে মরিশাসে আসে একদল মানুষ। সঙ্গে আসে ইঁদুর, শূকর। এত অচেনা প্রানীকে একসঙ্গে দেখে ঘাবড়ে যায়নি ডোডো পাখি। বরং পোষ মেনেছিল। এরই খেসারত দিতে হয় তাদের। সমস্ত ডিম যেতে থাকল মানুষ ও তাদের পোষ্যদের পেটে। এইভাবে বিলুপ্তির পথে এগিয়ে গেল ডোডো।