বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলিতে এদিন আস্থাভোটের প্রস্তাব পেশ করেন বিদেশমন্ত্রী শাহ মেহমুদ কুরেশি। পরে বিরোধীশূন্য কক্ষে আস্থাভোটের ফল ঘোষণা করেন স্পিকার আসাদ কাইজার। তিনি জানান, ১৭৮টি ভোট পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠতার প্রমাণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। দু’বছরের বেশি আগে প্রধানমন্ত্রী পদে বসার সময় তাঁর সমর্থনে ভোট পড়েছিল ১৭৬টি। অর্থাৎ, আস্থাভোটে তার চেয়েও বেশি সদস্যের সমর্থন পেয়েছিল তিনি। উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে সম্মিলিত বিরোধী মঞ্চের সদস্য সংখ্যা ১৬০।
অন্যদিকে, ইমরান খানের নেতৃত্বে ক্ষমতাসীন জোটের সঙ্গে রয়েছেন ১৮০ জন আইনপ্রণেতা। পাকিস্তানের ইতিহাসে ইমরান খান হলেন দ্বিতীয় প্রধানমন্ত্রী যিনি স্বেচ্ছায় আস্থাভোটের মুখোমুখি হলেন। এর আগে ১৯৯৩ সালে স্বেচ্ছায় আস্থাভোটের মুখোমুখি হয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ।