বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কিন্তু একটা প্রশ্নে বেশ অস্বস্তিতে পড়েছে মার্কিন প্রশাসন। যাবতীয় বিধিনিষেধ টপকে, স্বাস্থ্যকর্মীদের চোখে ধুলো দিয়ে কীভাবে প্রথম ডোজের টিকা পেয়ে গেলেন ওই দুই মহিলা? বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন স্বাস্থ্যকর্তারা। পাশাপাশি দুই মহিলাকে চূড়ান্ত সতর্ক করেছেন তাঁরা। দ্বিতীয় ডোজ না দিয়েই তাঁদের নাম সফ্টওয়্যারে ভ্যাকসিন প্রাপকদের তালিকায় তুলে দেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে টিকা পাওয়ার ক্ষেত্রে ফের জালিয়াতি করলে পুলিস তাঁদের গ্রেপ্তার করবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন স্বাস্থ্যকর্তারা।
ফ্লোরিডার স্বাস্থ্য আধিকারিকরা জানিয়েছেন, ওই মহিলাদের কাছে ভ্যাকসিনেশন কার্ড, পরিচয়পত্র সবই ছিল। কিন্তু তাঁরা যখন ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নিতে আসেন, তখন তাঁদের দেখতে অদ্ভুত লাগছিল। তাতেই সন্দেহ হয় স্বাস্থ্যকর্মীদের। শুধু তাই নয়, ওই মহিলারা ভ্যাকসিনের জন্য যে বয়স বলেছিলেন, তার সঙ্গে তাঁদের জন্মতারিখের কোনও মিল ছিল না। স্বাস্থ্যকর্মীদের সন্দেহ আরও গাঢ় হয়। জেরা করতেই ফাঁস হয়ে যায় তাঁদের কীর্তি। এর পরই স্বাস্থ্যকর্মীরা দুই মহিলাকে কড়া ভাষায় ভর্ৎসনা করেন। তাঁদের বলা হয়, আপনাদের থেকেও এই ভ্যাকসিন অন্যের ক্ষেত্রে জরুরি ছিল। আপনারা জালিয়াতি করে কার্যত অন্যের ভ্যাকসিন চুরি করেছেন। ফলে ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ কোনওভাবেই পাবেন না। শুধু শুধু আপনারা স্বাস্থ্যকর্মীদের সময় নষ্ট করেছেন। যদিও তাঁদের বিরুদ্ধে এবারের মতো কোনওরকম আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।