বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
তবে অক্সফোর্ডের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘টিকার ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের নিরাপত্তা নিয়ে কোনও সংশয় নেই।’ তবে এই মৃত্যু ঘিরেও ধোঁয়াশা দেখা দিয়েছে। ব্রাজিলের সংবাদপত্র ও গ্লোবো জানিয়েছে, ওই স্বেচ্ছাসেবককে অ্যাস্ট্রাজেনেকার পরীক্ষাধীন টিকা দেওয়া হয়নি। তাঁকে আসলে প্লেসেবো (টিকা হলেও কোনও মেডিক্যাল গুণ নেই) দেওয়া হয়েছে। অপর একটি সূত্র আবার জানিয়েছেন, কন্ট্রোল গ্রুপের সদস্য ওই ব্যক্তিকে মেনিনজাইটিসের ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছিল। এই নিয়ে অবশ্য অ্যাস্ট্রাজেনেকা কোনও মন্তব্য করেনি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সত্যিই যদি ওই স্বেচ্ছাসেবকের টিকা নেওয়ার পরে মৃত্যু হয়ে থাকে, তবে ব্রাজিলে হিউম্যান ট্রায়াল বন্ধ করে দিতে হতে পারে। তাই আগেভাগে মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা জারি করা হচ্ছে। ব্রাজিলে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ফেজ-থ্রি টিকার হিউম্যান ট্রায়ালের দায়িত্বে রয়েছে ফেডারেল ইউনিভার্সিটি অব সাও পাওলো। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃত স্বেচ্ছাসেবক একজন ব্রাজিলিয়ান। সিএনএন ব্রাজিল জানিয়েছে, ২৮ বছরের মৃত স্বেচ্ছাসেবক রিও ডি জেনিইরোর বাসিন্দা। তাঁর করোনার উপসর্গ ছিল।