বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এই বাড়িগুলিকে ইতিমধ্যে জাতীয় হেরিটেজ বলে ঘোষণা করা হয়েছে। এবার এই বাড়িগুলি কিনে নেওয়ার জন্য অর্থ বরাদ্দ করেছে খাইবার-পাখতুনওয়া প্রদেশের পুরাতত্ত্ব বিভাগ। পেশোয়ারের ডেপুটি কমিশনারকে চিঠি দিয়ে বাড়িগুলির আনুমানিক মূল্য জানাতে বলা হয়েছে। কিস্সা খাওয়ানি বাজারে অবস্থিত রাজ কাপুরের পৈতৃক বাড়িটি কাপুর হাভেলি নামে পরিচিত। ১৯১৮ থেকে ১৯২২ সালের মধ্যে এটি তৈরি করেছিলেন রাজ কাপুরের দাদু দেওয়ান বশেশ্বরনাথ কাপুর। রাজ কাপুর এবং তাঁর কাকা ত্রিলোক কাপুরের এখানেই জন্ম এবং বেড়ে ওঠা। একই এলাকায় পৈতৃক বাড়ি রয়েছে দিলীপ কুমারেরও। ওই বাড়িটিও ১০০ বছরের বেশি পুরনো। ২০১৪ সালে দিলীপ কুমারের বাড়িটিকে জাতীয় হেরিটেজ হিসেবে ঘোষণা করে নওয়াজ শরিফ সরকার। এদিন সায়রা বানু বলেন, ‘আশা করি প্রাদেশিক সরকার সফলভাবে কাজটি সম্পূর্ণ করতে পারবে। আমাদের স্বপ্নপূরণ হবে।’ পুরাতত্ত্ব বিভাগের প্রধান আব্দুস সামাদ খান বলেন, বহুদিন ধরেই বর্তমান মালিকরা এই দুই বাড়ি ভাঙার চেষ্টা করছেন। তাঁরা এগুলি ভেঙে শপিং মল বানাতে চান। বাড়িগুলির ঐতিহাসিক গুরুত্বের কথা ভেবে বহুবার সেই চেষ্টা প্রতিহত করেছে পুরাতত্ত্ব বিভাগ।