বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
অনলাইনে বিডেনের এই উদ্যোগে ২৬৮ জন অংশ নিয়েছিলেন। বিশ্বের মধ্যে শক্তিশালী দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশের ক্ষেত্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের অবদানের প্রসঙ্গ বিডেনের কথায় বারবার উঠে এসেছে। অনলাইনে এই তহবিল সংগ্রহ কর্মসূচির শুরুতেই বিডেনকে একজন খাঁটি, সৎ ও বাস্তববাদী মানুষ হিসেবে সম্বোধন করেন ডাঃ বিবেক মূর্তি। যার রেশ টেনে বিডেন বলেন, ভারত ও আমেরিকাই পারে ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে। ভারতের সঙ্গে তাঁর সুদীর্ঘ সম্পর্কের কথাও স্মরণ করিয়ে দিতে ভোলেননি প্রেসিডেন্টের দৌড়ে থাকা ডেমোক্র্যাট প্রার্থী বিডেন।
প্রথমে ডেলাওয়ারের সেনেটর, তারপর আমেরিকার ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে ভারতের সঙ্গে তাঁর নিবিড় যোগাযোগ স্থাপিত হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্টের চেয়ারের বসলে এই সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতিই দিয়েছেন বিডেন। ১৫ বছর আগে রিপাবলিকান সেনেটর রিচার্ড লুগারের সঙ্গে সেনেটে ফরেন রিলেসন্স কমিটির যৌথ নেতৃত্বে ছিলেন বিডেন। সেই সময়েই ভারত ও আমেরিকার মধ্যে ঐতিহাসিক অসামরিক পারমাণবিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। বিডেন জানান, ‘সেই সময় আমি বলেছিলাম, ভারত ও আমেরিকার মধ্যে নিবিড় দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে উঠলে মানবসভ্যতার কাছে পৃথিবী আরও বেশি নিরাপদ হয়ে উঠবে।’ এরপরেই ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের উজ্জ্বল ও উন্নত ভবিষ্যতের জন্য তাঁকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান বিডেন।
বিডেন যখন ভারতীয় বংশোদ্ভূতদের মন পেতে আপ্রাণ চেষ্টা করছেন, তখন হাত গুটিয়ে বসে নেই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। তিনি অবশ্য ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিসের বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণ শানিয়েছেন। অত্যন্ত চাঁচাছোলা ভাষায় তিনি কমলা হ্যারিসকে ‘অত্যন্ত অযোগ্য প্রার্থী’ বলে কটাক্ষ করেছেন। ট্রাম্প বলেন, ‘বিডেন ভাইস প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হিসেবে কমলা হ্যারিসকে বেছে নেওয়ার পর আমি খুব অবাকই হয়েছিলাম।’