বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
গত ৩ জুলাই দিল্লি থেকে নিউজিল্যান্ডে ফেরেন ওই ব্যক্তি। কোভিড-বিধি মেনে তারপর থেকে তিনি অকল্যান্ডের এক কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ছিলেন। কিন্তু সেই কোয়ারেন্টাইন সেন্টারের ছিঁড়ে যাওয়া কাঁটাতার মেরামতির সুযোগ নিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে যান তিনি। তারপর ঘণ্টাখানেক বাদে নিজেই কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে ফিরে আসেন। বুধবার তাঁর করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে। এরপরই ওই যুবককে নিয়ে টানাপোড়েন শুরু হয়েছে। কোয়ারেন্টাইন সেন্টার থেকে পালিয়ে যাওয়ার পরে তিনি কোথায় কোথায় গিয়েছিলেন, তার কন্ট্যাক্ট ট্রেসিং শুরু হয়েছে।
এদিকে গোটা বিশ্বের করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫ লক্ষ ৪৭ হাজার ৪৯৮। আক্রান্ত ১ কোটি ১৯ লক্ষ ৮৮ হাজার ৫৬৮ জন। আক্রান্ত সবথেকে বেশি আমেরিকায়। তারপর রয়েছে ব্রাজিল। এবং তিন নম্বরে উঠে এসেছে ভারত। করোনার এই ভয়াবহতার জন্য সবসময়েই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের উপর দোষ চাপিয়ে গিয়েছেন। এবার পাল্টা দিল চীন। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সঙ্গে আমেরিকার আচরণ নিয়ে বুধবার ট্রাম্প প্রশাসনের কড়া সমালোচনা করে চীন। পাশাপাশি উহানের কোথায় করোনার উৎস হয়েছিল, তা খুঁজে বের করার জন্য হু প্রতিনিধিদের দেশে স্বাগত জানিয়েছে। এদিন চীনের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ন ট্রাম্পের সমালোচনা করার পাশাপাশি হু’র প্রভূত প্রশংসাও করেন।
নানা দেশে বর্তমানে দ্বিতীয় দফায় সংক্রমণ শুরু হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে পুনরায় লকডাউন করতে বাধ্য হচ্ছে সরকার। তবে তাতে মানুষের মনে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। সার্বিয়ার শহর বেলগ্রেডে নয়া লকডাউনের প্রতিবাদ করে মানুষ তুমুল বিক্ষোভ দেখায়। বুধবার পার্লামেন্টের সামনে প্রায় হাজার খানেক লোকজন জড়ো হয়ে প্রেসিডেন্ট আলেকজান্ডার ভুচিচের ইস্তফা দাবি করেন। দক্ষিণ আমেরিকার দেশ কলম্বিয়াতেও আগামী ১ আগস্ট পর্যন্ত লকডাউন বাড়ানো হয়েছে। অন্যদিকে ব্রিটেনের মতো আরও অনেক দেশ আবার করোনা পরবর্তী পরিস্থিতি কী হবে, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে। করোনার জেরে ব্রিটেনের অর্থনীতি চরম সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে। ব্রিটেনের মতো বিশ্বে করোনা বিধ্বস্ত সব দেশই অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন। ভবিষ্যতে সেই পরিস্থিতি কাটাতে আরও কত সময় লেগে যাবে এটাই এখন সবথেকে বড় চিন্তা হয়ে দাঁড়িয়েছে নানা দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের। পুরস্কার দেওয়া গ্রাহকদের বাড়ি চিনে সেখানে পণ্য পৌঁছে দেওয়ার কাজ করে কলম্বিয়ার মেডেলিনের একটি মলের দোকানদারের এই আট বছরের ল্যাব্রাডরটি।