বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
ভারত মহাসাগর অঞ্চলে চীনের আধিপত্য বৃদ্ধি নিয়ে চিন্তায় রয়েছে ভারত। সেইমতো বেজিংয়ের বাড়বাড়ন্ত ঠেকাতে শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, মায়ানমার ও সিঙ্গাপুরের নৌবাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতা করছে নয়াদিল্লি। কিন্তু, হাডসন ইনস্টিটিউট জানিয়েছে, করোনা ভাইরাস শুধু জীবনহানি ঘটাবে তা নয়, দক্ষিণ এশিয়ার জীবনযাত্রাকে বদলে দেবে। যার জেরে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে একটা রাজনৈতিক ও অবস্থানগত পরিবর্তন আসতে পারে। সরকার লগ্নিকারীদের সুরক্ষা এবং তাঁদের বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে পারলেই ভারত ও বাংলাদেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে।
হাডসনের রিপোর্ট আরও বলছে, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানের আর্থিক বৃদ্ধি মাইনাসে ঠেকবে। ফলে ঋণের জন্য তাদের আন্তর্জাতিক ঋণদাতাদের মুখাপেক্ষী হয়ে থাকতে হবে। তখন তারা চীনের কাছে হাত পাতবে। যেমনটা এই দুই দেশের নেতারা ইতিমধ্যেই করেছেন। তখন দক্ষিণ এশিয়ার ঋণভারে জর্জরিত দেশগুলির বেল আউটের সুযোগ নেবে চীন। আর সে কারণেই ভারত মহাসাগরে চীনের আধিপত্য ঠেকাতে ভারত ও আমেরিকাকে যৌথ পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। ইতিমধ্যে ‘ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড’ প্রকল্পের মাধ্যমে শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তানকে টার্গেট করেছে চীন। অভিযোগ উঠেছে, ধুঁকতে থাকা অর্থনীতির এই দুই দেশকে বিপুল অঙ্কের ঋণ দিয়ে বেজিং তাদের ঋণের জালে ফাঁসিয়েছে। যার জেরে বিশ্বের কাছে ব্যাপক সমালোচিত হয়েছে চীন।