সঠিক বন্ধু নির্বাচন আবশ্যক। কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। কর্মক্ষেত্রে বদলির কোনও সম্ভাবনা এই মুহূর্তে নেই। শেয়ার ... বিশদ
সূত্রের খবর, প্রেসিডেন্টের তরফে যে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, সেখানে বোরখার কোনও উল্লেখ করা না হয়নি। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে বোরখার ব্যবহার বন্ধ করার জন্য সরকার মুসলিম মৌলবিদের দ্বারস্থ হতে চলেছেন বলে খবর। জামায়েতুল উলেমার মুখপাত্র ফাজিল ফারুক বলেন, ‘নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতার জন্য আমরা সকলকে মুখ না ঢেকে বাইরে বেরোনোর জন্য অনুমতি দিয়েছি।’
এদিকে, জেহাদি ও মৌলবাদীদের মোকাবিলায় কড়া আইন প্রণয়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমসিঙ্ঘে। হামলার সপ্তাহখানেক পর, গত রবিবার সেন্ট অ্যান্থনি’স গির্জায় সাধারণ মানুষের সঙ্গে প্রার্থনায় যোগ দিয়ে তিনি জানান, সন্ত্রাসদমনের লক্ষ্যে পার্লামেন্টে যে বিল পেশ করা হয়েছিল, তা দ্রুত পাস হলে এই ধরনের ভয়ঙ্কর হামলা রুখে দেওয়া সম্ভব হত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শ্রীলঙ্কার সন্ত্রাসদমন আইনে কোনও আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠনের সদস্যকে চিহ্নিত করা গেলেও তাকে গ্রেপ্তার করার সুযোগ নেই। পেনাল কোডেও সেই সুযোগ নেই। এই কারণে নতুন বিলে এই ধারাটি রাখা হয়েছে। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে এই বিলটি পার্লামেন্টে আটকে রয়েছে। আইনসভায় এই বিলটি পাস হলে ইস্টার রবিবারের মতো হামলা রোখা সম্ভব হত।’