স্বয়ং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বাড়িতেই যৌন হেনস্তার অভিযোগ। অভিযোগকারী আবার দলেরই রাজ্যসভার সদস্য স্বাতী মালিওয়াল। এবং অভিযোগ যাঁর বিরুদ্ধে তিনি কেজরিওয়ালের ব্যক্তিগত সচিব বৈভব কুমার। ভোটের বাজারে এই ইস্যুতে স্বাভাবিকভাবেই মাঠে নেমেছে বিজেপি।
এবার বিরোধীদের কোণঠাসা করতে নরেন্দ্র মোদির হাতিয়ার নাগরিকত্ব (সংশোধনী) আইন বা সিএএ। এই আইন নিয়ে বিরোধীরা মিথ্যে প্রচার চালাচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী অভিযোগ করেছেন। এই নিয়ে বিধি জারি হওয়ার পর থেকেই আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে চরম বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে।
স্বয়ং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বাড়িতেই যৌন হেনস্তার অভিযোগ। অভিযোগকারী আবার দলেরই রাজ্যসভার সদস্য স্বাতী মালিওয়াল। এবং অভিযোগ যাঁর বিরুদ্ধে তিনি কেজরিওয়ালের ব্যক্তিগত সচিব বৈভব কুমার।
ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
নয়াদিল্লি: জীবনদায়ী কোভিড ভ্যাকসিনেই রয়েছে প্রাণঘাতী পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার বীজ! লন্ডনের আদালতেই একথা স্বীকার করেছে কোভিশিল্ডের প্রস্তুতকারী সংস্থা অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা। তাদের স্বীকারোক্তি নিয়ে শোরগোল পড়তেই কোভিড ভ্যাকসিন সার্টিফিকেটে দেখা মিলছে না প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ছবির। বিরোধীদের দাবি, একসময় টিকাদান নিয়েও নিজের ঢাক পেটানোর সুযোগ ছাড়েননি প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু, অন্যতম ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী সংস্থার স্বীকারোক্তির পর এখন নিজেকে আড়াল করতে চাইছেন তিনি। সেকারণেই শংসাপত্র থেকে তাঁর ছবি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। যদিও এই পদক্ষেপের সঙ্গে কোভিশিল্ড ইস্যুর কোনও সম্পর্ক নেই বলে দাবি করেছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। এক আধিকারিক জানিয়েছেন, লোকসভা নির্বাচনের জন্য আদর্শ আচরণবিধি জারি রয়েছে। সেকারণেই কোউইন সার্টিফিকেট থেকে মোদির ছবি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এই বক্তব্যের সমর্থনে ২০২২ সালে উত্তরপ্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, পাঞ্জাব, মণিপুর ও গোয়া বিধানসভা নির্বাচনের কথাও উল্লেখ করেছেন তিনি। ওই আধিকারিক জানিয়েছেন, সেই সময় ওই পাঁচ রাজ্যের জারি করা কোভিড ভ্যাকসিন সার্টিফিকেটেও মোদির ছবি ছিল না।
এদিকে, কোভিশিল্ড বিতর্কের মাঝে ভ্যাকসিনের সুরক্ষা নিয়ে বড় পোস্ট করেছে কোভ্যাক্সিন। তাদের দাবি, তাদের টিকায় সুরক্ষাকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থা ভারত বায়োটেক এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়েছে, ভারত সরকারের টিকাকরণ কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া কোভ্যাক্সিন একমাত্র ভ্যাকসিন, যা দেশে যথেষ্ট পরিমাণ ট্রায়াল চালিয়েছে। অনুমোদন প্রক্রিয়ায় ২৭ হাজারেরও বেশি বিষয় খতিয়ে দেখা হয়েছে।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার স্বীকারোক্তির পর দেশজুড়ে নতুন করে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এই আবহে সমস্ত কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খতিয়ে দেখার আর্জি জানিয়েছেন নয়াদিল্লি এইমসের কমিউনিটি মেডিসিনের অধ্যাপক ডাঃ সঞ্জয় রাই। তিনি জানিয়েছেন, টিকা নেওয়ার পরবর্তী সময়ে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিস্তারিত সমীক্ষা করা উচিত। কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একসময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন এই অধ্যাপক। এরমধ্যে কোভিশিল্ডের ব্রিটিশ নির্মাতাদের স্বীকারোক্তিকে হাতিয়ার করে আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছেন এক দম্পতি। ২০২১ সালে এই টিকা নেওয়ার পর প্রাণ হারিয়েছিলেন বেণুগোপাল গোবিন্দনের মেয়ে করুন্যা। পরিবারের দাবি ছিল, ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্যই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। যদিও সরকারি কমিটি এই দাবির সপক্ষে যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য পায়নি। একই অভিযোগ তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আরও অনেকে। কিন্তু, সেখান থেকেও তাদের খালি হাতেই ফিরতে হয়। কিন্তু, ব্রিটিশ নির্মাতা সংস্থার স্বীকারোক্তি হাতিয়ার করে ফের সিরাম ইনস্টিটিউট ইন্ডিয়া (ভারতে কোভিশিল্ডের প্রস্তুতকারক)-র বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছেন গোবিন্দন।
এদিকে, কোভিশিল্ড বিতর্কের মাঝে ভ্যাকসিনের সুরক্ষা নিয়ে বড় পোস্ট করেছে কোভ্যাক্সিন। তাদের দাবি, তাদের টিকায় সুরক্ষাকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। টিকা প্রস্তুতকারী সংস্থা ভারত বায়োটেক এক্স হ্যান্ডেলে জানিয়েছে, ভারত সরকারের টিকাকরণ কর্মসূচিতে অংশ নেওয়া কোভ্যাক্সিন একমাত্র ভ্যাকসিন, যা দেশে যথেষ্ট পরিমাণ ট্রায়াল চালিয়েছে। অনুমোদন প্রক্রিয়ায় ২৭ হাজারেরও বেশি বিষয় খতিয়ে দেখা হয়েছে।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার স্বীকারোক্তির পর দেশজুড়ে নতুন করে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। এই আবহে সমস্ত কোভিড টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া খতিয়ে দেখার আর্জি জানিয়েছেন নয়াদিল্লি এইমসের কমিউনিটি মেডিসিনের অধ্যাপক ডাঃ সঞ্জয় রাই। তিনি জানিয়েছেন, টিকা নেওয়ার পরবর্তী সময়ে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিস্তারিত সমীক্ষা করা উচিত। কোভিডের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে একসময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন এই অধ্যাপক। এরমধ্যে কোভিশিল্ডের ব্রিটিশ নির্মাতাদের স্বীকারোক্তিকে হাতিয়ার করে আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছেন এক দম্পতি। ২০২১ সালে এই টিকা নেওয়ার পর প্রাণ হারিয়েছিলেন বেণুগোপাল গোবিন্দনের মেয়ে করুন্যা। পরিবারের দাবি ছিল, ভ্যাকসিন নেওয়ার জন্যই তাঁর মৃত্যু হয়েছে। যদিও সরকারি কমিটি এই দাবির সপক্ষে যথেষ্ট পরিমাণ তথ্য পায়নি। একই অভিযোগ তুলে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আরও অনেকে। কিন্তু, সেখান থেকেও তাদের খালি হাতেই ফিরতে হয়। কিন্তু, ব্রিটিশ নির্মাতা সংস্থার স্বীকারোক্তি হাতিয়ার করে ফের সিরাম ইনস্টিটিউট ইন্ডিয়া (ভারতে কোভিশিল্ডের প্রস্তুতকারক)-র বিরুদ্ধে আদালতে যাচ্ছেন গোবিন্দন।
