ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
রাজ্যের আইনজীবী কপিল সিবাল পাল্টা বলেন, সংসদে যখন সিবিআই সম্পর্কে প্রশ্ন আসে, তখন কে উত্তর দেয়? কেন্দ্রীয় কর্মিবর্গ মন্ত্রক। যার মন্ত্রী স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। আইনবলে বিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠান হলেও সিবিআই আদতে কেন্দ্রীয় সরকারের একটি তদন্তকারী সংস্থা। ঠিক যেমন রাজ্যের অধীনে পুলিস। তাই কোনও রাজ্যে সিবিআই তদন্তে নামার পিছনে কেন্দ্রীয় সরকারের ভূমিকা অগ্রাহ্য করা যায় না। রাজ্যের অনুমতি ছাড়া একবার যদি সিবিআই তদন্ত করতে শুরু করে, তাহলে ইডি’ও (এনফোর্সমেন্ট ডায়রেক্টরেটও) সেই পথ অনুসরণ করবে। যা মোটেই যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোয় মেনে নেওয়া যায় না।
সুপ্রিম কোর্টে তুষার মেহতার সওয়াল, সারদা, কয়লা কাণ্ড, ভোট পরবর্তী সংঘর্ষের মতো নানা মামলায় সিবিআই তদন্তে আপত্তি পশ্চিমবঙ্গের। সেই কারণেই এই মামলা। অথচ ওই মামলাগুলিই এই আবেদনে সম্পূর্ণ গোপন করা হচ্ছে। যদিও সিবাল স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ওই মামলাগুলি বা নির্দিষ্ট কোনও ব্যক্তির বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্ত আটকানো রাজ্যের উদ্দেশ্যই নয়। রাজ্যের মামলা সংবিধানের ১৩১ অনুচ্ছেদকে আশ্রয় করে। সিবিআই তদন্তের বিরুদ্ধে নয়। রাজ্যের অনমুতি ছাড়া তদন্তের বিরুদ্ধে? বিচারপতির বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, আগামী বুধবার ৮ মে ফের শুনানি হবে।