ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
রামমন্দিরের ভাবাবেগকে কাজে লাগাতে তিনবারের সাংসদ রাজেন্দ্র আগরওয়ালকে এবার টিকিট দেয়নি বিজেপি। ‘বহিরাগত’ অরুণকে প্রার্থী করায় স্থানীয়রা বেঁকে বসেছেন। এই সিদ্ধান্তকে এলাকাবাসীর সঙ্গে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ হিসেবেই দেখছেন অনেকে। আর এতেই সিঁদুরে মেঘ দেখছে বিজেপির স্থানীয় কর্মীরা। আগে বিজেপি বিরোধীরা এই কেন্দ্রে কোনও মুসলিম প্রার্থী দিতেন। এলাকার ৩৬ শতাংশ মুসলিম ভোটই ছিল তাঁদের টার্গেট। এবার এই কেন্দ্রে কোনও মুসলিমকে প্রার্থী করেনি বিরোধীরা। কংগ্রেস-সপা জোট প্রার্থী করেছে সুনীতা ভার্মাকে। আর বিএসপি প্রার্থী করেছে দেবব্রত ত্যাগীকে। এই অবস্থায় মুসলিম ভোট কার ঝুলিতে পড়বে, তাই নিয়ে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে। অতীতে দলিত-মুসলিম ভোট এককাট্টা হওয়ার নজির রয়েছে। এবার সেই সমীকরণ খেটে গেলে অরুণ গোভিলের কপালে দুঃখ রয়েছে।
তবে এত কিছু ভাবতে রাজি নন অরুণ। তিনি জানিয়েছেন, ‘পর্দায় রাম হওয়ার জন্য জনগন আমাকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। কখনও কেউ কী রাজনীতিবিদের পা স্পর্শ করতে দেখেছেন? ভোটে দাঁড়ানো সত্ত্বেও তাঁরা আমাকে রামই ভাবছেন। ২-৩ ঘণ্টার জন সম্পর্ক যাত্রায় গিয়ে দেখেছি আমাকে ২০-২৫ বার আরতি করা হয়েছে। আমাকে লক্ষ্য করে ২ টন ফুল ছোড়া হয়েছে।’ সবমিলিয়ে গোভিল আশাবাদী। কিন্তু গতবার প্রবল মোদি হাওয়া সত্ত্বেও এই আসনে কানঘেঁষে জয় পেয়েছিল বিজেপি। সেবার এসপির জোটসঙ্গী বিএসপি প্রার্থী হেরেছিলেন মাত্র হাজার চারেক ভোটের ব্যবধানে। তাই গোভিলের কাজটা আদৌ সহজ হবে না বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল।