সব কর্মেই অর্থকড়ি উপার্জন বাড়বে। কর্মের পরিবেশে জটিলতা। মানসিক উত্তেজনা কমাতে চেষ্টা করুন। ... বিশদ
এদিনই বিচার ব্যবস্থাকে দুর্বল করা হচ্ছে বলে প্রধান বিচারপতিকে চিঠি দিয়েছেন ২১ জন প্রাক্তন বিচারপতি। এর আগে একই বিষয়ে চিঠি দিয়েছিলেন ৬০০ আইনজীবী। মূলত নির্বাচনী বন্ড বাতিল করা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরই ওই বিষয় নিয়ে সরব হন তাঁরা। কংগ্রেসের অভিযোগ, গোটাটাই প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনার অংশ। বিচার ব্যবস্থাকে ভয় দেখানোর চেষ্টা করছেন তিনি। এদিনের সাক্ষাৎকারেও মোদি কার্যত সেদিনের সুপ্রিম রায়কে কাঠগড়ায় তুলেছেন। নির্বাচনে কালো টাকার রমরমা বন্ধে তাঁর উদ্যোগ শীর্ষ আদালতের রায়ে ধাক্কা খেয়েছে বলে স্পষ্ট অভিমত দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেছেন, একদিন আসবে যখন এই রায় নিয়ে সকলে আপশোস করবেন। প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎকারের পরেই চাঁচাছোলা ভাষায় জবাব দিয়েছেন রাহুল গান্ধী। তাঁর সাফ জবাব, ‘নির্বাচনী বন্ড হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় তোলাবাজি। আর প্রধানমন্ত্রী নিজেই এই কেলেঙ্কারির মূল চক্রী। সিবিআই তদন্ত শুরু হতেই একটি কোম্পানি বিজেপিকে অর্থ দিল। আর তারপরই সিবিআই তদন্ত বন্ধ হয়ে গেল। প্রধানমন্ত্রী এই ঘটনার ব্যাখ্যা দিন।’ এরপরই রাহুল বলেন, ‘ধরা পড়ে গিয়েছেন বলেই মোদিজি সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন।’