সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
জানা গিয়েছে, জেলের কুঠুরি গোগীর অপরাধের রাস্তায় কখনওই অন্তরায় হয়নি। গারদের পিছনে থেকেই বহাল তবিয়তে বাইরে বেআইনি কারবার চালিয়ে যেত সে। ২০১৬ সালে পানিপত পুলিসের জালে ধরা পড়েছিল গোগী। কিন্তু, তিন মাসের মধ্যেই আদালতে যাওয়ার পথে পুলিসের হেফাজত থেকে পালিয়ে যায় সে। সেই সময় তার মাথার দাম ছিল ৪ লক্ষ টাকা।
এরপর ২০১৭ সালে আলিপুরের দেবেন্দ্র প্রধান নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে হত্যার অভিযোগ ওঠে গোগীর বিরুদ্ধে। ওই বছরই অক্টোবরে হরিয়ানার জনপ্রিয় লোকশিল্পী হরষিতা দাহিয়া খুনের ঘটনায় ফের নাম জড়ায় তার। এরপর গত নভেম্বরে একটি পুর-স্কুলের শিক্ষককে প্রশান্ত বিহার এলাকার বাসিন্দা রবি ভরদ্বাজকে খুনের অভিযোগ ওঠে গোগীর গ্যাংয়ের বিরুদ্ধে। সর্বশেষ ২০১৮ সালে গোগীর বিরুদ্ধে প্রকাশ্য রাস্তায় গ্যাংওয়ার চালানোর অভিযোগে মহারাষ্ট্রের সংগঠিত অপরাধ প্রতিরোধ আইনে (মকোকা) এফআইআর দায়ের হয়। ওই মামলার তদন্ত করছিলেন ডিসিপি প্রমোদ কুশওয়াহা। ২০২০ সালের মার্চে তিন সহযোগী সহ গ্রেপ্তার হয় গোগী।
এই কুখ্যাত গ্যাংস্টারের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সবচেয়ে পুরনো এফআইআরের কপি হাতে এসেছে সংবাদমাধ্যমের। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘২০১০ সালে প্রবীণ নামে এক ব্যক্তিকে গুলি করে অভিযুক্ত। তারপর দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনস্থ শ্রদ্ধানন্দ কলেজের ছাত্রভোটের সময় দুই যুবককে গুলি করে গোগী ও তার দলবল। ২০১১ সালে পুলিসের জালে ধরাও পড়ে সে। আর তারপর জেলে গিয়েই নিজের আলাদা গ্যাং তৈরি করে অপরাধ জগতে পাকাপাকি ভাবে ঢুকে পড়ে সে।’