সন্তানের সাফল্যে গর্ব বোধ। আর্থিক অগ্রগতি হবে। কর্মে বিনিয়োগ বৃদ্ধি। ঘাড়, মাথায় যন্ত্রণা বৃদ্ধিতে বিব্রত ... বিশদ
করোনা মহামারীর আগে থেকেই অর্থনীতিতে ধস নামতে শুরু করেছিল। পরে দোসর হয়ে ওঠে কোভিড সংক্রমণ। নামতে নামতে মাইনাসে ঠেকে দেশের জিডিপি। তারপর সরকার এবং রিজার্ভ ব্যাঙ্কের একাধিক পদক্ষেপে ধীরে ধীরে চাঙ্গা হতে শুরু করে অর্থনীতি। সম্প্রতি কেন্দ্রের রিপোর্ট অনুযায়ী চলতি অর্থবর্ষের এপ্রিল-জুন ত্রৈমাসে জিডিপি বেড়েছে ২০.১ শতাংশ হারে। এদিন সীতারামনকে জিজ্ঞাসা করা হয়, কখন দেশের অর্থনীতি করোনা পূর্ববর্তী সময়ের মতো হবে? জবাবে তিনি বলেন, ‘আমি পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার হচ্ছে, যা খুব ভালো লক্ষ্ণণ। তা না হলে জিএসটি এবং প্রত্যক্ষ কর থেকে আমাদের রাজস্ব আদায় এই জায়গায় পৌঁছত না।’ কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী আরও বলেন, প্রত্যক্ষ কর থেকে রাজস্ব আদায়ের যে লক্ষ্যমাত্র নেওয়া হয়েছিল, তার অর্ধের পূরণ হয়েছে। প্রতি মাসে গড়ে ১ লক্ষ ১৫ হাজার কোটি টাকা জিএসটি আদায় হচ্ছে জানিয়ে সীতারামন বলেছেন, ‘এগুলো কোনও ছোট-খাটো ইঙ্গিত নয়, কোনও বিক্ষিপ্ত বিষয়ও নয়। এগুলো পরিষ্কার জানান দিচ্ছে, শক্ত ভিতের উপর দাঁড়িয়ে দেশের অর্থনীতি পুনরুদ্ধার হচ্ছে।’