বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বিতর্কিত তিনটি কৃষি আইন বাতিলের দাবিতে বিগত তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে দিল্লির সীমানাগুলিতে আন্দোলন করছেন কৃষকরা। এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে প্রতিদিন উত্তাপ বাড়ছে দিল্লি হরিয়ানার সিংঘু, দিল্লি রোহতক করিডরের তিক্রি, দিল্লি উত্তরপ্রদেশের গাজিপুর সীমানায়। ইতিমধ্যেই আন্দোলনরত কৃষকরা ঘোষণা করেছেন যে, আজ, শনিবার আন্দোলনের শততম দিনে গুরুত্বপূর্ণ কুণ্ডলি-মানেসর-পলওয়াল (কেএমপি) এক্সপ্রেসওয়ে অবরুদ্ধ করা হবে। অবরোধ চলবে একটানা পাঁচ ঘণ্টা।
ভারতীয় কিষান ইউনিয়নের নেতা রাকেশ টিকায়েত ফের কেন্দ্রীয় সরকারকে কার্যত হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘যা পরিস্থিতি, তাতে মনে হচ্ছে সরকার আর চাষিদের সঙ্গে কথা বলতে চাইছে না। আমরাও এভাবেই থাকতে প্রস্তুত। কারণ কৃষি আইন বাতিল না হলে ঘরে ফিরে যাওয়ার কোনও প্রশ্ন নেই। সরকার কথা বলবে, আমাদের দাবি পূরণ হবে। তারপরই কৃষকরা আন্দোলন শেষ করবেন।’ অর্থাৎ, ইঙ্গিত স্পষ্ট। তীব্র গরম উপেক্ষা করেই নিজেদের দাবি পূরণে কেন্দ্র-বিরোধী সুর আরও তীব্র করার পরিকল্পনা ইতিমধ্যেই করে ফেলেছেন কৃষকরা। এখন শুধু মোদি-বিরোধী সুনির্দিষ্ট কর্মসূচি ঘোষণা করার পালা।