বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
তবে এই রিপোর্টে বলা হয়েছে, আনলক শুরু হওয়ার পরও মাঝেমধ্যেই বিভিন্ন প্রান্তে আবার করোনার সংক্রমণ শুরু হয়ে যাওয়ায় লকডাউনের প্রক্রিয়ায় ফিরতে হয়েছে। আর সেই লকডাউনের কারণে প্রধানত শহরাঞ্চলের আর্থিক উন্নয়ন মাঝেমধ্যেই.থমকে যাচ্ছে। এতে একটি গতি এসেছিল জুলাই মাসের শুরুতে। কিন্তু পুনরায় সেই গতি স্তব্ধ হয়ে যাচ্ছে লকডাউনের কারণে।
অর্থমন্ত্রক মনে করছে, আগামীদিনে শুধুই লকডাউনকে একমাত্র সমাধান হিসেবে ভাবলে চলবে না। একটা কিছু বিকল্প ভাবতে হবে। সতর্কতা বজায় রেখেও এবং নির্দিষ্ট জোনে লকডাউন করার পাশাপাশি এবার অর্থনীতিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোনও পথ নেই। কারণ, জুলাই থেকে যেভাবে গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙ্গা হচ্ছে এবং দেশের বহু শহরাঞ্চলেও দেখা যাচ্ছে সুফল, সেই প্রবণতা বন্ধ করে দেওয়া হলে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতি হবে। ম্যাক্রো ইকনমিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, পরিকাঠামো ও নির্মাণ ক্ষেত্রে কাজকর্ম স্বাভাবিকের দিকেই এগোচ্ছে। বিশেষ করে শহর থেকে একটু দূরে যে কারখানা কিংবা আবাসন প্রকল্পগুলি রয়েছে সেগুলিতেও পুনরায় গতি এসেছে। পাশাপাশি রেলমন্ত্রকের পণ্য পরিবহণের বুকিং থেকে স্পষ্ট যে বিভিন্ন প্রান্তে চাহিদা আবার বাড়তে শুরু করেছে। তাই পণ্য পরিবহণের হারও বেড়ে গিয়েছে অনেকটাই। এই সবই আশাব্যঞ্জক আভাস। এই প্রবণতা ধরে রাখা দরকার। অন্যদিকে, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের নীতি নির্ধারক কমিটির বৈঠকও শুরু হয়েছে মঙ্গলবার থেকে। চলবে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। এই বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তগুলি বৃহস্পতিবার ঘোষণা করা হবে। ওই বৈঠকের পরই ব্যাঙ্কিং ও আর্থিক ক্ষেত্রে বেশ কিছু পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।