কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
দাউদকে নিকেশের ছকটা ঠিক কেমন ছিল? পুলিসকে লাকড়াওয়ালা জানিয়েছে, ১৯৯৮ সালে ছোটা রাজন তার একটি টিম পাঠায় পাকিস্তানে। করাচি যায় ভিকি মালহোত্রা, ফরিদ তানাশা, বালু ডোকরে, বিনোদ মাটকর, সঞ্জয় ঘাটে ও বাবা রেড্ডি। ছোটা রাজনের ওই টিমের সদস্য হিসেবে পাকিস্তান গিয়েছিল লাকড়াওয়ালা নিজেও। মেয়ে মারিয়ার মৃত্যুর পর করাচির একটি দরগায় আসার কথা ছিল দাউদের। কিন্তু নেপালি পার্লামেন্টের এক সদস্যের মাধ্যমে গুপ্তহত্যার এই ছক জানতে পেরে গিয়েছিল দাউদ। ফলে একা না এসে সে দরগায় এসেছিল বিশাল নিরাপত্তা নিয়ে। অপেক্ষায় থাকা ছোটা রাজনের টিম দাউদ নিকেশে ব্যর্থ হয়। পরে টিমের সদস্যরা ফোন পায় ছোটা রাজনের। করাচির যে ফ্ল্যাটে লাকড়াওয়ালারা উঠেছিল, তা অবিলম্বে খালি করার নির্দেশ দেয় রাজন। কারণ গোটা পরিকল্পনা দাউদের কাছে ফাঁস হয়ে গিয়েছিল। এর পরপরই পাকিস্তান পুলিস ওই ফ্ল্যাটে হানা দেয়। দাউদকে খুনের জন্য রাজনের টিমের কাছে থাকা সব অস্ত্র বাজেয়াপ্ত করে পাক পুলিস। ছক ব্যর্থ হওয়ার পর নেপালি পার্লামেন্টের ওই সদস্যকে খতম করেছিল মালহোত্রা। আর ২০০০ সালে ছোটা রাজনের উপর হামলা চালিয়েছিল দাউদের এক ঘনিষ্ঠ সহচর।