কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
এক সাক্ষাৎকারে থারুরের বক্তব্য, কংগ্রেস সভাপতি পদে ফিরতে চান কি না, তা রাহুল গান্ধীর সিদ্ধান্তের বিষয়। কিন্তু তিনি আগের অবস্থানেই অবিচল থাকলে, বিকল্প হিসেবে একজন ‘সক্রিয় ও পূর্ণ সময়ের’ নেতা খোঁজা দরকার দলের। যাতে দল গোটা দেশের প্রত্যাশা পূরণে এগতে পারে। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহেই ফের কংগ্রেস ওয়ার্কিং কমিটির নির্বাচনের পক্ষে সওয়াল করেছিলেন থারুর। যাতে বিশ্বাসযোগ্যতার সঙ্গে একটি গতিশীল টিম একত্রে কাজ করতে পারে। দলের সাংগঠনিক চ্যালেঞ্জগুলির মোকাবিলা করা যায়। এবার পূর্ণ সময়ের দলীয় সভাপতি নিয়োগের পক্ষে জোরালো সওয়াল করলেন তিরুবনন্তপুরমের এই কংগ্রেস সাংসদ। তাঁর দাবি, বিজেপির বিভাজনের রাজনীতির বিরুদ্ধে জাতীয় স্তরে কংগ্রেসই হল অপরিহার্য বিকল্প। কিন্তু আমাদের অনেকেরই উদ্বেগ একটা বিষয়ে। রাজনৈতিক সংগঠন হিসেবে আমরা দিশাহীনভাবে ভেসে বেড়াচ্ছি, এই ধারণা ক্রমেই বাড়ছে সাধারণ মানুষের মনে। এর ফলে বহু ভোটারই বিকল্প রাজনৈতিক দলগুলির দিকে চলে যাচ্ছে। সর্বশেষ উদাহরণ দিল্লির ভোট। সেখানে মানুষকে প্রাথমিকভাবে আপকে বেছে নিয়েছেন। একটা সামান্য অংশ বিজেপির দিকে গিয়েছেন। আর কংগ্রেসকে খালি হাতে ফিরতে হয়েছে।