বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বিভিন্ন পণ্যের পাইকারি দামের সূচক হোলসেল প্রাইস ইন্ডেক্স বা ডব্লুপিআই দিয়েই পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার মাপা হয়। শুক্রবার শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রকের প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, গতবছর ডিসেম্বরের তুলনায় নতুন বছরের জানুয়ারিতে খাদ্যপণ্যের পাইকারি মূল্যে মুদ্রাস্ফীতি ১ শতাংশ কমেছে। এর কারণ হিসেবে শাক-সব্জি, চা, অড়হর ডাল, গোরু ও মোষের মাংস, শুয়োরের মাংসের দাম কমাকেই দায়ী করা হয়েছে। তবে, সয়াবিন, তিসি, কাঁচা রবার, সূর্যমুখীর দাম বেড়েছে। আরবিআইয়ের পূর্বাভাস ছিল, চলতি অর্থবর্ষের শেষ ত্রৈমাসিকে পাইকারি মুদ্রাস্ফীতির হার দাঁড়াবে ২.৫০ শতাংশে। যদিও, গত ডিসেম্বরেই সেই অঙ্ক ছাপিয়ে যায়।
অন্যদিকে, দেশের রপ্তানির হারও জানুয়ারিতে নিম্নমুখী ছিল বলে জানিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রক। লাগাতার ছ’মাস ধরে নামতে নামতে জানুয়ারিতে দেশের রপ্তানির হার ১.৬৬ শতাংশ কমে ২৫.৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে নেমে এসেছে। একই অবস্থা দেখা গিয়েছে আমদানির হারেও। জানুয়ারিতে আমদানির হার ০.৭৫ শতাংশ কমে ৪১.১৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে এসে ঠেকেছে।