সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
শনিবার ফাঁসির আগে রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দের কাছে প্রাণভিক্ষার আর্জি জানিয়েছিল মুকেশ কুমার সিং সহ অন্য তিন সাজাপ্রাপ্ত। কিন্তু রাষ্ট্রপতি সেই আর্জি পত্রপাঠ খারিজ করেছেন। যে পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি প্রাণভিক্ষার আর্জি খারিজ করেছেন, তার বিরুদ্ধেই সুপ্রিম কোর্টে মামলা করেছে ৩২ বছরের মুকেশ কুমার। তার আইনজীবী দ্রুত মামলার শুনানির আবেদন করেন। প্রধান বিচারপতির পাশাপাশি বিচারপতি বি আর গাভাই এবং বিচারপতি সূর্যকান্তের বেঞ্চ জানায়, ‘ফাঁসির মামলা’র শুনানি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাবে। এরপরই মুকেশের আইনজীবীকে বিষয়টি নিয়ে আদালতের রেজিস্ট্রারের কাছে যেতে অনুরোধ করে বিচারপতিদের বেঞ্চ।
অন্যদিকে, দিল্লির আদালতে ধাক্কা খেলেন নির্ভয়া কাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত পবন কুমার গুপ্তের বাবা হীরালাল গুপ্ত। তিনি এই মামলার একমাত্র সাক্ষীর গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে এর আগেও আদালতে যান। তাঁর আবেদন গ্রাহ্য হয়নি। এবার আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ফের আইনের দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। সোমবার হীরালালের আবেদন খারিজ করেন বিচারক এ কে জৈন। এই মামলার একমাত্র সাক্ষী নির্ভয়ার বন্ধু। ২০১২ সালের ১৬ ডিসেম্বরের ঘটনার রাতে তিনি নির্ভয়ার সঙ্গে সেই বাসে ছিলেন। তিনিও গুরুতর জখম হন। ওই যুবক টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে মিথ্যা সাক্ষাৎকার দিয়েছেন, এই অভিযোগ তুলে আদালতে মামলা করেন পবন কুমারের বাবা।