বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
শারদ পাওয়ারের এই হেঁয়ালির পরেও সরকার গড়ার ব্যাপারে তাঁর উপরেই আস্থা রাখছে উদ্ধব থ্যাকারের দল। মঙ্গলবার এই প্রসঙ্গে শিবসেনার মুখপাত্র সঞ্জয় রাউত জানান, ‘পাওয়ার এবং আমাদের জোট নিয়ে আশঙ্কার কিছু নেই। খুব শীঘ্র, সম্ভবত ডিসেম্বরের শুরুতেই মহারাষ্ট্রে শিবসেনা নেতৃত্বাধীন জোট স্থায়ী সরকার গড়বে।’ এনসিপির সঙ্গে জোট আলোচনা চলছে বলে আগেও দাবি করেছিল শিবসেনা। গতকাল সেই প্রসঙ্গে করা এক প্রশ্নের উত্তরে পাওয়ারের প্রতিক্রিয়া ছিল, ‘সত্যি?’ এদিন তা নিয়েও সঞ্জয় রাউতকে চেপে ধরেন সাংবাদিকরা। শিবসেনা মুখপাত্রের দাবি, ‘পাওয়ার কী বলছেন, তা বুঝতে ১০০ বার জন্ম নিতে হবে।’ জানা গিয়েছে, শিবসেনা-এনসিপি-কংগ্রেস জোট করে সরকারে এলে মুখ্যমন্ত্রী হবেন উদ্ধব। উপমুখ্যমন্ত্রী পদটি আড়াই বছর করে বাকি দু’দল সামলাবে। এই ফর্মুলা চূড়ান্ত হয়েছে। উল্লেখ্য, রাষ্ট্রপতি শাসন জারির পরও বিজেপি তাঁদের ৫০:৫০ ফর্মুলা মেনে সরকার গড়ার ব্যাপারে রাজি থাকলে তাদের অগ্রাধিকার দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন শিবসেনা সুপ্রিমো। সূত্রের খবর, বিজেপি যে তাঁদের আটকাতে এনসিপির পিছনে ধাওয়া করেছে একথা অজানা নয় তাঁরও।
এদিকে, আদর্শগতভাবে বিপরীত শিবসেনার সঙ্গে জোটের ব্যাপারে দ্বিধায় রয়েছে কংগ্রেস। মহারাষ্ট্রে ক্ষমতায় আসতে গিয়ে অন্যত্র, বিশেষ করে কেরলের ওয়েনাড়ে রাহুল গান্ধীর আসনে সংখ্যালঘুদের সমর্থন হারানোর ভয় পাচ্ছে তারা। শেষ পর্যন্ত কোনও ফর্মুলা কাজে না এলে অবশ্য ফের নির্বাচনে নামার জন্যও প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিয়েছে শিবসেনা।