বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের সীমান্তে ফ্ল্যাগ মিটিং চলাকালীন এক বিজিবি জওয়ানের একে-৪৭ রাইফেল থেকে ছোঁড়া গুলিতে মৃত্যু হয় বিজয়ভানের। কিছু ভারতীয় মৎস্যজীবীকে আন্তর্জাতিক জলসীমায় মাছ ধরার অনুমতি দিয়েছিল বিএসএফ। সেই দলেরই তিন মৎস্যজীবীকে বাংলাদেশি জলসীমা থেকে গ্রেপ্তার করে বাংলাদেশের রক্ষীরা। যদিও, গুলিচালনার ঘটনাটি ঘটার কিছুক্ষণের মধ্যেই দুই মৎস্যজীবীকে ছেড়ে দেওয়া হয়। বাকি আরও এক মৎস্যজীবীকেও শীঘ্রই ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানান বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আসাদুজ্জামানের কথায়, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যেমন আত্মিক সম্পর্ক রয়েছে, বিএসএফ ও বিজিবির সম্পর্কও তেমনই।
চলতি বছরের শেষে নয়াদিল্লিতে ষান্মাসিক বৈঠকে বসতে চলেছেন দুই দেশের সেনাবাহিনীর ডিরেক্টর জেনারেলরা। শেষবার এই বৈঠক হয়েছিল ঢাকায়, বিজিবির সদর দপ্তরে। বৃহস্পতিবারের গুলিচালনার ঘটনা সেই বৈঠকে কোনও বিরূপ প্রভাব ফেলবে না বলেই জানান আসাদুজ্জামান খান। তিনি বলেন, ‘আমি যতদূর জানি, নির্ধারিত সূচি মেনেই বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠক হবে। প্রয়োজন হলে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে আমি অমিত শাহের সঙ্গে কথা বলব। আমার মনে হয় এই ধরনের সমস্যাগুলির সমাধানে ফ্ল্যাগ মিটিং করা দরকার।’