বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কাশ্মীর উপত্যকা স্বাভাবিক হয়েছে। তাই সেখানে পর্যটকদের ভ্রমণের অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। তাতে প্রত্যাশিতভাবে সাড়া মেলেনি বলে ভ্রমণ সংস্থাগুলির অভিযোগ। তাদের পক্ষ থেকে প্রশাসনের কাছে মোবাইল পরিষেবা শুরু করার আর্জি জানানো হয়। সংস্থাগুলির যুক্তি, মোবাইল পরিষেবা না থাকায় পর্যটকরা এখানে আসতে উৎসাহ দেখাচ্ছেন না। এই অবস্থায় মোবাইল পরিষেবা চালু করার সিদ্ধান্ত নিল প্রশাসন। উল্লেখ্য, ৫ আগস্ট বন্ধ করে দেওয়ার পরে ১৭ আগস্ট থেকে আবার উপত্যকায় আংশিকভাবে ল্যান্ড লাইন পরিষেবা চালু করা হয়। ৪ সেপ্টেম্বর থেকে সেখানে সব ল্যান্ড লাইন সক্রিয় রয়েছে।
এদিকে, ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধের জেরে কাশ্মীরে কেন্দ্রের উচ্চকাঙ্ক্ষী আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্য প্রকল্প বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এই প্রকল্পে ৩০ হাজার ৪৩৯ জন চিকিৎসার জন্য নাম লিখিয়েছেন। এখনও পর্যন্ত নথিভুক্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য ২০ কোটি ২ লক্ষ টাকা খরচ করা হয়েছে। তবে ৫ আগস্টের পরে এই প্রকল্পে চিকিৎসার আবেদন উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে। ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, ইন্টারনেট বন্ধের জেরেই এই অবস্থা। অনলাইনে আবেদন করতে না পেরে রোগীদের পক্ষ থেকে অফলাইনে আবেদন করা হচ্ছে। পুরো প্রক্রিয়া সময়সাপেক্ষ হওয়ায় অনেকেই আয়ুষ্মান ভারতে আগ্রহ হারিয়েছেন। স্বাস্থ্য দপ্তরের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করার জন্য আমরা বারবার দরবার করেছি। জাতীয় স্বাস্থ্য প্রকল্পে জমে থাকা মামলাগুলির আমরা দ্রুত মীমাংসা করতে চাইছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কিছুই হয়নি।’