কর্মকেন্দ্রিক ব্যস্ততা বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা আর সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম ভালো হবে। ... বিশদ
এর পাশাপাশি, এদিন সুপ্রিম কোর্টে স্কুলের গ্রুপ ডি কর্মচারীদের একটি মামলা ছিল বিচারপতি ভি রামসুব্রহ্মণ্য এবং বিচারপতি পঙ্কজ মিত্তালের বেঞ্চে। সেখানে আপাতত স্বস্তি মিলেছে রাজ্য সরকারের। গ্রুপ ডি’র নিয়োগেও ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে—এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। ইতিমধ্যে ওই মামলায় ৫৭৩ জনের চাকরি বাতিল হয়েছে। তবে ওই কর্মীদের চাকরি বাতিল না করার আবেদন করেছিল এসএসসি। প্রয়োজনে অতিরিক্ত পদ তৈরি করে যোগ্যদের চাকরি দেওয়া যেতে পারে বলে সওয়াল করেছিল তারা। কিন্তু সেই আবেদন নামঞ্জুর করে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল হাইকোর্ট। সেই রায় চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয় এসএসসি। আপাতত সেখান থেকে তারা সিবিআই তদন্তের ওপর সাময়িক স্থগিতাদেশ আদায় করতে সক্ষম হয়েছে। চাকরি হারানো এবং যোগ্যতা সত্ত্বেও চাকরি পাননি বলে দাবি করা প্রার্থীদের লিখিতভাবে তাঁদের বক্তব্য জমা দেওয়ার জন্য নোটিস ইস্যু করা হয়েছে। ২৫ এপ্রিল এই মামলার পরবর্তী শুনানি হতে পারে। ততদিন পর্যন্ত সিবিআই কোনও তদন্ত করতে পারবে না।
এদিন নবম-দশম ও গ্রুপ সি’র চাকরি হারানো শিক্ষক, শিক্ষাকর্মীদের হয়ে আদালতে সওয়াল করেন পি এস পাটওয়ালিয়া এবং পার্থসারথি দেব বর্মন। রাজ্য সরকার এবং স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে আইনজীবী ছিলেন যথাক্রমে অভিষেক মনু সিংভি ও কুণাল চট্টোপাধ্যায়।