বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
যদিও পুলিসের দাবি, ঘটনার তদন্ত চলছে। ইতিমধ্যেই একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। বাকি অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশিও চালানো হচ্ছে। নিহত নেতার স্ত্রীর অভিযোগ, পরিবারের তরফে খুনের অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। কিন্তু এখনও এফআইআরের প্রতিলিপি মেলেনি। রীনা বলেন, তিনদিন হয়ে গেল এফআইআর করেছি। এখনও কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। উল্টে খুনিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। রীনা বলেন, মুখ্যমন্ত্রী বুধবার তাঁদের সময় দিয়েছেন। ওইদিন তাঁরা কলকাতায় যাবেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মতিরুলের খুনের পর তাঁর স্ত্রী রীনা বিশ্বাস দাবি করেছিলেন, মুর্শিদাবাদ পুলিসের উপর আস্থা রাখলে স্বামীর ‘খুনি’-রা কোনও দিনই সাজা পাবে না। পুলিসের উপর ‘খুনি’-দের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। বলেছিলেন, মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিসের উপর হাবিবের যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। সেই জন্যই আমরা সিআইডি তদন্তের দাবি জানাচ্ছি। মতিরুলের মাসির ছেলে তথা তৃণমূল নেতা মিঠু শাহ বলেন, স্বামীর মৃত্যুতে ভেঙে পড়েছিলেন রীনা। তাই সিআইডি বলতে গিয়ে ভুল করে সিবিআই বলে ফেলেছিলেন। কিন্তু আমরা সিআইডি তদন্ত চাই। আমাদের বিশ্বাস, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পুলিস এই ঘটনার সঠিক তদন্ত করবে। এই বিষয়ে কৃষ্ণনগর পুলিস জেলার অতিরিক্ত পুলিস সুপার (গ্রামীণ) কৃশানু রায় বলেন, আমরা আমাদের জেলায় তদন্ত করছি। তেমনই মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিস খুনের ঘটনার তদন্ত করছে। সব দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।