বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
মাস খানেক আগে সল্টলেকে, তারপর ক্যামাক স্ট্রিট-সহ কলকাতার কিছু অংশে কার্যত জঙ্গি আন্দোলনে সামিল হয় টেট উত্তীর্ণদের একটি অংশ। ২০১২, ’১৪ ও ’১৭ সালে যাঁরা টেট পাশ করেছেন, তাঁদের আলাদা করে ইন্টারভিউ নেবে পর্ষদ। সাড়ে ১১ হাজারের বেশি পদের কথাও ঘোষণা হয়েছে তাঁদের জন্য। রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও পর্ষদের সভাপতি দু’জন আবেদন করেছিলেন, যাঁরা টেট পাশ করে গিয়েছেন, তাঁরা আবেদন করলে ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে নিয়োগপত্র মিলবে। এটাই আইন। এটাই নিয়ম। কিন্তু নিয়ম বহির্ভুতভাবে সরাসরি চাকরির দাবিতে চলে আন্দোলন। পর্ষদে জমা পড়া আবেদনের সংখ্যা থেকে স্পষ্ট, নতজানু হয়েছেন আন্দোলনকারীরা। ইন্টারভিউ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা রাখতে এবার ভিডিওগ্রাফি করা হবে। আগে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদগুলিতে ইন্টারভিউ হতো। এবার শুধুমাত্র কলকাতায় কেন্দ্রীয়ভাবে সাক্ষাৎকার পর্ব হবে। গৌতমবাবু জানিয়েছেন, দ্রুততার সঙ্গে এই প্রক্রিয়া শেষে করে নতুন ইংরেজি বছরে নিয়োগপত্র তুলে দেওয়া হবে প্রার্থীদের হাতে।
অন্যদিকে, ১১ ডিসেম্বর প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষক পদের জন্য যে টেট (টিচার্স এলিজিবিলিটি টেস্ট) হবে, তা নিয়েও পর্ষদে তুমুল ব্যস্ততা। রাজ্যের ১৪৫৩ টি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থী প্রায় সাত লক্ষ। এবার প্রথম পরীক্ষা শেষে প্রত্যেক প্রার্থীকেই ওএমআর শিটের কপি দেওয়া হবে। পর্ষদ ভেবেছিল পরীক্ষার্থীদের কালো বল পেন দেওয়া হবে। পরে সিদ্ধান্ত হয়েছে, পেন সঙ্গে আনতে হবে পরীক্ষার্থীদেরই।