বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
অঙ্কিতা ২০১৮ সালের ২৪ নভেম্বর রাষ্ট্রবিজ্ঞানের সহকারী শিক্ষিকা হিসেবে মেখলিগঞ্জের ইন্দিরা গার্লস হাইস্কুলে যোগ দিয়েছিলেন। সেসময়ও এই নিয়োগ নিয়ে ব্যাপক চর্চা হয়েছিল। কিন্তু, তিনি ওই স্কুলেই চাকরি করছিলেন। পরেশ-কন্যা অঙ্কিতার চাকরির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলে আদালতে দ্বারস্থ হন ববিতা সরকার নামে এক চাকরিপ্রার্থী। কলকাতা হাইকোর্ট অঙ্কিতাকে চাকরি থেকে বরখাস্তের পাশাপাশি তাঁর বেতন ফেরতেরও নির্দেশ দিয়েছে। এদিকে তাঁর মেয়ের নিয়োগ নিয়ে দফায় দফায় সিবিআই জেরার মুখে পড়তে হয়েছে পরেশচন্দ্র অধিকারীকে। যদিও ডিআইয়ের নির্দেশ নিয়ে সংশ্লিষ্ট স্কুলের প্রধান শিক্ষিকার কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
ডিআই বলেন, হাইকোটের নির্দেশ অনুযায়ী কাজ করা হয়েছে। ইন্দিরা গার্লস হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষিকা রঞ্জনা রায়বসুনিয়াকে এদিন একাধিকবার টেলিফোন করা হলেও তিনি ফোন তোলেননি। হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ পাঠিয়েও কোনও উত্তর পাওয়া যায়নি।
ইন্দিরা গার্লস হাইস্কুলের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি অমিতাভ বর্ধন চৌধুরী বলেন, প্রধান শিক্ষিকা সকালে ফোন করেছিলেন। তিনি চিঠি পেয়েছেন। চিঠিটি আমি নিজেও দেখিনি। মঙ্গলবার একটি মিটিং ডাকা হয়েছে। সেখানে এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে বলে তাঁর সঙ্গে আমার কথা হয়েছে।