বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
কেরোসিনের ভর্তুকি কমাতে, ২০১৬-র মাঝামাঝি থেকে কেন্দ্র প্রতি মাসে লিটারে ৫০ পয়সা দাম বাড়ানোর পাশাপাশি রাজ্যগুলির কোটা পর্যায়ক্রমে কমাতে থাকে। কেরোসিনের কোটা স্বেচ্ছায় পুরোপুরি ছেড়ে দিয়ে বিশেষ আর্থিক সুবিধা নিতে রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত এলাকাগুলিকে প্রস্তাব দেয় কেন্দ্র। পাঞ্জাব, হরিয়ানা, দিল্লি, অন্ধ্রপ্রদেশ প্রভৃতি রাজ্য ও কয়েকটি কেন্দ্রশাসিত এলাকা কেরোসিনের কোটা পুরোপুরি ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে কেরোসিন হোলসেলার এজেন্ট ও ডিলারদের সংগঠন কোটা কমিয়ে দেওয়ার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করে স্থগিতাদেশ পায়। কিন্তু এই কোটার একটা অংশ তুলতে সমস্যা হচ্ছে। রাজ্য খাদ্যদপ্তরের নির্দেশিকা অনুযায়ী, হোলসেলার এজেন্টরা রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থার বিভিন্ন ডিপো থেকে কেরেসিন তুলে তা ডিলারদের কাছে সরবরাহ করেন। জুলাই-সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়ের কোটা থেকে প্রায় ১২ হাজার কিলোলিটার কেরোসিনের অতিরিক্ত বরাদ্দ তোলার জন্য সম্প্রতি খাদ্য দপ্তর নির্দেশ জারি করেছে। ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে এটা তুলে নিতে হবে এজেন্টদের। তবে তা রেশন গ্রাহকদের কাছে বিক্রি করতে হবে অক্টোবরে। কেরোসিন ডিলারদের সংগঠনের সভাপতি অশোক গুপ্ত বলেছেন, ডিজিটাল রেশন কার্ড গ্রাহকদের এমাসে ৫০০ মিলি-র বদলে ৬০০ মিলি হিসেবে কেরোসিন দিলে এই অতিরিক্ত কোটা শেষ সময়ে দেওয়ার প্রয়োজন হতো না। সংগঠনের সভাপতি দেবাশিস জোয়ারদার জানিয়েছেন, রাজ্যের পুরো কোটা ব্যবহার করাই কাম্য। নাহলে ভবিষ্যতে সমস্যা হতে পারে।