বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
পাশাপাশি আমজনতাকে ধৈর্য ধরার অনুরোধ জানাচ্ছে সরকার। স্বরাষ্ট্রসচিব বলেন, ইতিমধ্যেই স্বাস্থ্যদপ্তর ও কলকাতা পুরসভা হেল্পলাইন নম্বর বিজ্ঞাপনে দিয়েছে। সেখানে যোগাযোগ করে নিয়ন্ত্রিত পথে গেলে নিশ্চিতভাবে অ্যাম্বুলেন্স পাওয়া যাবে। ধৈর্য্য ধরতে হবে। যে কোনও অ্যাম্বুলেন্স ধরে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে বলেই প্রতারিত হতে হচ্ছে রোগী পরিবারকে। সরকারি তথ্য বলছে, শুধুমাত্র শহর কলকাতাবাসীদের ব্যবহারের জন্য স্বাস্থ্য ভবনের ১১০টি এবং কলকাতা পুরসভার ৩০টির বেশি অ্যাম্বুলেন্স কাজ করছে। আরও নতুন ৮টি অ্যাম্বুলেন্স হাতে আসছে পুরসভার। ফলে অ্যাম্বুলেন্সের কোনও সমস্যা নেই। কিন্তু মানুষের ধৈর্য হারানো এবং সমন্বয়ের অভাবেই এই জটিলতা তৈরি হচ্ছে বলে মত পুর-প্রশাসনের। সেই জটিলতা দূর করতে সরকারের দেওয়া নম্বরে ফোন করে যথাযথ পদক্ষেপের মাধ্যমেই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব বলেই দাবি আলাপনের।
অন্যদিকে, অ্যাম্বুলেন্সের ওপর নজরদারি রাখতে জিপিএস সিস্টেম লাগাচ্ছে কলকাতা পুরসভা। ফলে, সর্বদা সেগুলিকে ট্র্যাক করা সম্ভব হবে। স্বরাষ্ট্রসচিবের বার্তা, সরকার সমস্ত ধরনের পদক্ষেপ করেছে। কোথাও কোনও সরঞ্জামের অভাব নেই। এছাড়াও, এদিনের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কলকাতা পুরসভার প্রশাসনিকমণ্ডলীর সদস্য অতীন ঘোষ, পুর-কমিশনার বিনোদ কুমার, রাজ্য সরকারের গ্লোবাল অ্যাডভাইজারি বোর্ডের সদস্য বিশিষ্ট চিকিৎসক অভিজিৎ চৌধুরী, কলকাতা পুলিসের স্পেশাল কমিশনার জাভেদ শামিম সহ অন্যরা।