বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এদিকে, রাজ্য সরকারের ভূমি সংস্কার দপ্তরের যুগ্ম সচিব পদমর্যাদার এক পদস্থ আমলা করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। মাতৃত্বকালীন ছুটি শেষে মাসখানেক আগে তিনি কাজে যোগ দিয়েছিলেন। গত শনিবার তাঁর জ্বর আসে। করোনা পরীক্ষা করলে রিপোর্ট পজিটিভ আসে। নবান্নের ছ’তলায় তাঁর চেম্বার জীবাণুমুক্ত করে বন্ধ রাখা হয়েছে। করোনা আক্রান্ত সেই শীর্ষ আধিকারিককে ইএম বাইপাস লাগোয়া একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এদিকে, রাতে প্রকাশিত স্বাস্থ্য দপ্তরের বুলেটিন থেকে জানা গিয়েছে, বাংলায় মোট করোনা জয়ীর সংখ্যা ১৩ হাজার ছাড়িয়েছে (১৩,০৩৭)। মোট করোনা পরীক্ষার সংখ্যাও পার করল পাঁচ লক্ষ। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করোনা রোগীদের সংখ্যা ৩৫০ ছাড়িয়ে গেল বৃহস্পতিবার। হাসপাতালের অন্যান্য বিভাগে কেন রোগী ভর্তি হবে না—এসডিএফ সহ বিভিন্ন চিকিৎসক সংগঠন এই দাবি তুলেছে। অবস্থানও চলছে জুনিয়র ডাক্তারদের। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না আসা পর্যন্ত এখানে শুধুমাত্র করোনা রোগীদেরই ভর্তি করা হবে। বৃহস্পতিবারের হিসেব, রাজ্যে ৭৮টি সরকার নির্ধারিত কোভিড হাসপাতালে মোট ১০,৪৮৯টি শয্যা রয়েছে। তার মধ্যে ৮,১০২টিই খালি। অন্যদিকে, কলকাতা ও শহরতলির ৩২টি বেসরকারি হাসপাতালে করোনা চিকিৎসার জন্য ১,০৯৮টি শয্যা রয়েছে। তার মধ্যে খালি রয়েছে ২৩৩টি। দুটি ক্ষেত্রেই কোন হাসপাতালে কত শয্যা রয়েছে ও কতগুলি খালি, তার পূর্ণাঙ্গ তালিকা দেওয়া হয়েছে স্বাস্থ্য দপ্তরের ওয়েবসাইট www.wbhealth.gov.in-এ।
এদিকে, এক সাম্প্রতিক সরকারি নির্দেশে বলা হয়েছে, করোনা রোগীদের অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে ভেন্টিলেশনে রাখার আগে অক্সিজেন থেরাপি সঠিকভাবে শুরু করা, শরীরে ইলেকট্রোলাইট ব্যালান্স বজায় রাখা ইত্যাদির দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।