বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বারুইপুর মহকুমার কল্যাণপুর, শাসন, ধপধপি, শিখরবালি, শঙ্করপুর থেকে দক্ষিণের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে বিঘের পর বিঘে জমিতে লিচু হয়। কেউ কেউ ফুল আসার আগেই জমি সহ গাছ মোটা টাকার চুক্তিতে জমির মালিকদের কাছ থেকে লিজ নেন। কোথাও জমির মালিক নিজেরাই পরিচর্যা করেন। তবে সেই সংখ্যাটা কম। কারণ, এই ফল চাষের ঝকমারি ও খরচ এতটা বেশি যে, অধিকাংশই ঝুঁকি না নিয়ে লিজ দিয়ে দেন। এই বাগান লিজকে কেন্দ্র করে হাজার হাজার ফলচাষি (যাঁদের জমি নেই) ব্যক্তিগত উদ্যোগে বিকল্প রোজগারের জায়গা তৈরি করেছেন। শুধু তাই নয়, এই বাগানের কাজের জন্য প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অসংখ্য দিনমজুরের আয়ের পথ তৈরি হয়েছে। লিচুর বাজার দর পড়ে যাওয়াতে এর সঙ্গে যুক্তদের রোজগারও এখন তলানিতে। কেন? উত্তরে কৃষকরা জানিয়েছেন, গত বছর এক ঝাঁকায় দুই হাজার লিচু বিকিয়েছিল চার হাজার টাকায়। এবার পাইকারি বাজারে তার দর উঠেছে দু’হাজারে। বাগান থেকে বাজার পৌঁছতে একটি ঝাঁকা পিছু খরচ ১৮০০ টাকা। তাহলে পোষাবে কী করে?