বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
খাদ্য দপ্তরের তরফ থেকে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল সংস্থা ও পেট্রল পাম্প ডিলারদের সংগঠনকে সকাল ৭টা থেকে রাত ৭টা পর্যন্ত পাম্প চালু রাখার অনুরোধ করা হয়েছে। তবে তেল সংস্থাগুলি সময়টা কিছুটা কমাতে চাইছে, বিশেষ করে বিকেলের পর। রান্নার গ্যাস সরবরাহ নিয়েও আলোচনা হয়। ঠিক হয়েছে, বিশেষ পরিস্থিতির জন্য গ্যাসের ডেলিভারি ম্যানরা বাড়ির মধ্যে ঢুকে গ্যাস সিলিন্ডার এখন দেবেন না। বাড়ির গেটে বা বহুতলের মেন গেটে গ্যাস সিলিন্ডার দেওয়া হবে। সেখান থেকে বাড়ির লোককে সিলিন্ডার নিয়ে যেতে হবে।
লকডাউন চলাকালীন রেশন সহ অন্যান্য অত্যাবশ্যকীয় পরিষেবা যাতে ঠিকমতো চলে, সে ব্যাপারে নজরদারি করতে প্রতিদিনই খাদ্যমন্ত্রী সহ দপ্তরের শীর্ষ আধিকারিকরা খাদ্যশ্রী ভবনে থাকবেন। জেলার অফিসেও কিছু আধিকারিক ও কর্মী থাকবেন। কর্মীদের অফিসে নিয়ে আসার জন্য গাড়ির ব্যাবস্থা করছে দপ্তর। রাস্তায় যাতে তাঁদের কোনও পুলিশ সংক্রান্ত সমস্যা না হয়, তার জন্য নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
এই সময় কিছু স্থায়ী ধান কেনার কেন্দ্র চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দপ্তর। সেখানকার কর্মীদের থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। অন্য কেন্দ্রগুলিতেও কৃষকদের অনুরোধ এলে ধান কেনার ব্যবস্থা করা হবে বলে জ্যোতিপ্রিয়বাবু জানিয়েছেন।