ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতোই এখন অর্ডার ফিক্সিং হচ্ছে। কোর্ট ফিক্সিং হচ্ছে। আগে বেটিং শুনতাম, এখন বেটিংয়ের নতুন মাত্রা যোগ করেছে কলকাতা হাইকোর্টের একাংশ। বিজেপির লোকজন বেটিং করছে, আর সেই বেটিংয়ের দোসর হিসেবে কাজ করছেন কিছু বিচারপতি।
কেউ চাকরি করে ফেলেছেন সিকি শতক। আবার কেউ অবসর নেবেন আগামী বছর। কেউ আবার এসএসসি’র চারটি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। ২০১৬ বিজ্ঞপ্তির পরীক্ষায় বসে পছন্দের স্কুলে যোগ দিয়েছিলেন। এমন শিক্ষকদের হাইকোর্টের রায়ে ‘চাকরি নট’ হয়ে গিয়েছে।
অনুব্রত মণ্ডলকে চেনেন? রামপুরহাট স্টেশনের বাইরে অটো স্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে থাকা জনৈক ব্যক্তি প্রশ্ন শুনে এমন ভাবে তাকালেন, যেন কেন্দ্রীয় এজেন্সির জেরার ভয়! যাইহোক খানিক থমকে উত্তর এল, ‘একটা সময় গোটা বীরভূম জেলায় একটা চারা গাছ কেউ কাটলে, তার খবর চলে যেত কেষ্টদার কাছে।
তীব্র দহনে জ্বলে পুড়ে খাক হয়ে যাচ্ছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ। তাপপ্রবাহের ঠেলায় সর্বত্র উঠেছে ত্রাহি ত্রাহি রব। আম বাঙালি চায় একটু ঠান্ডার ছোঁয়া। কিন্তু উপায় নেই। হাওয়া অফিসের বেজার করা পূর্বাভাস মন আরও খারাপ করে দিচ্ছে।
রাজনীতির ময়দানে পা রাখতে চলেছেন বলিউড অভিনেত্রী তথা মডেল নেহা শর্মা। কয়েকদিন ধরেই এমনই জল্পনা চলছে। লোকসভা ভোটে ভাগলপুর আসনে কংগ্রেসের প্রার্থী হয়েছেন তাঁর বাবা অজিত শর্মা। তারপর অজিতই মেয়ের রাজনীতিতে যোগদানের জল্পনা উস্কে দিয়েছিলেন।
বিদ্বেষ ভাষণ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। নির্বাচন কমিশনে এমনই অভিযোগ করেছিল কংগ্রেস। সেই অভিযোগকে মান্যতা দিয়ে নোটিসও পাঠাল কমিশন। তবে অভিযুক্ত প্রধানমন্ত্রীকে নয়, পাঠানো হল তাঁর দল বিজেপির সভাপতি জে পি নাড্ডাকে।
বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ১১ দিন ব্যাপী লং মার্চ কর্মসূচির সমাপ্তি সমাবেশের স্থান নিয়ে শেষ পর্যন্ত আদালতের দ্বারস্থ হতে চলেছে সিটু সহ কেন্দ্রীয় শ্রমিক সংগঠনগুলি। ফি বছর ২১ জুলাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে সমাবেশ করেন, সেই ধর্মতলার ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনের রাস্তায় তারাও মঞ্চ বেঁধে আগামী ১১ ডিসেম্বর, বুধবার সভা করতে চায়। এ ব্যাপারে একাধিকবার অনুমতির জন্য চিঠি দিলেও, কলকাতা পুলিস তাদের আবেদনে সাড়া না দেওয়ায় কাল, সোমবার হাইকোর্টে উদ্যোক্তারা যৌথভাবে মামলা রুজু করছে। শনিবার বিকেলে শ্রমিক সংগঠনগুলির রাজ্য নেতৃত্ব এক বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়। মামলার জন্য ওকালতনামায় সংগঠনগুলির নেতৃত্ব সইও করে এদিন। বিশিষ্ট আইনজীবী জয়দীপ কর আবেদনকারীদের তরফে এই মামলা লড়বেন বলে ঠিক হয়েছে। আপাতত কলকাতার বাইরে থাকা সিপিএমের আইনজীবী-নেতা বিকাশ ভট্টাচার্য শহরে এসে গেলে প্রয়োজনে তিনিও সওয়ালে অংশগ্রহণ করতে পারেন। এমনকী, তাঁর সঙ্গে কংগ্রেসের আইনজীবী-নেতা অরুণাভ ঘোষেরও সাহায্য নেওয়ার কথা ভেবেছেন মামলাকারী নেতারা। প্রসঙ্গত, চিত্তরঞ্জন থেকে শুরু হওয়া লং মার্চ এদিন পূর্ব বর্ধমান জেলা পেরিয়ে হুগলিতে ঢোকে। বিরোধী দলনেতা আব্দুল মান্নান এবং সিটুর রাজ্য সভাপতি সুভাষ মুখোপাধ্যায় লং মার্চে অংশগ্রহণকারীদের স্বাগত জানান।
এদিন শ্রমিক সংগঠনগুলির তরফে সিটুর রাজ্য সম্পাদক অনাদি সাহু এ খবর জানিয়ে বলেন, গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে আমরা লালবাজারকে চিঠি দিয়ে ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে এই সমাপ্তি সমাবেশ করার কথা জানিয়েছি। কারণ, দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে অন্তত এক লক্ষ মানুষ লং মার্চ কর্মসূচির এই সমাপ্তি সভায় আসবে। সর্বাধিক মানুষকে মঞ্চ দেখার ব্যবস্থা করার জন্য এই জায়গাকেই আমরা বেছেছি। কিন্তু পুলিস আমাদের চিঠির কোনও লিখিত জবাব দেয়নি। তবে দিনকয়েক আগে মৌখিকভাবে জানিয়েছে, ট্রাফিক সমস্যার কারণে তারা ওখানে সমাবেশ করার অনুমতি দেবে না। কিন্তু বিগত বহু বছর ধরে ফি বছর ২১ জুলাই তৃণমূলনেত্রীর সমাবেশের ক্ষেত্রে পুলিস এই প্রশ্ন বা যুক্তি তোলে না। তাছাড়া হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে আগে বিজেপিও তাদের নেতা অমিত শাহকে এনে ওখানে সমাবেশ করেছিল। এই পরিস্থিতিতে আমরা অনেক সময় অপেক্ষা করার পর হাইকোর্টে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন আদালত কী বলে, দেখা যাক। উল্লেখ্য, ১১ তারিখের সমাবেশের জন্য গত বুধবার মঞ্চ বাঁধার জন্য ডেকরেটর সংস্থা ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বাঁশ ফেললে পুলিস তাতে আপত্তি জানায়। পুলিসের আপত্তিতে মঞ্চ বাঁধার কাজ শুরু করা যায়নি সেদিন। তবে ঘটনাস্থলে পুলিসের সঙ্গে তাদের সেদিনের উত্তপ্ত কথোপকথনের ভিডিও রেকর্ডিং করে রাখে উদ্যোক্তারা। মামলার জন্যই তারা এই কৌশল করেছিল বলে নেতৃত্বের দাবি।
এদিকে, অনাদিবাবুদের গলায় চ্যালেঞ্জের সুর শোনা গেলেও বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ে সমাবেশ করার পরিকল্পনাও মাথায় রেখেছে নেতৃত্ব। তার প্রমাণ হিসেবে একই দিনে ওই জায়গাটিতে সভা করার জন্য কলকাতা জেলা সিটুর নামে সেনা ও পুলিস বাহিনীর অনুমতি নিয়ে রাখার কথা বলা হচ্ছে পুলিসের তরফে। সিটু নেতৃত্ব অবশ্য বলছে, ওটা ছিল তাদের একটা কৌশল মাত্র। কারণ, একই দিনে তাদের কোনও কর্মসূচির জন্য রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ ব্যবহার করার অনুমতি আদায় করে তাদের সমাবেশ বানচাল করার চেষ্টা করতে পারে তৃণমূল—অতীতের কিছু ঘটনার কথা মাথায় রেখে এমন আশঙ্কায় রানি রাসমণি অ্যাভিনিউও বুক করে রাখা হয়েছে।
এদিন শ্রমিক সংগঠনগুলির তরফে সিটুর রাজ্য সম্পাদক অনাদি সাহু এ খবর জানিয়ে বলেন, গত সেপ্টেম্বর মাস থেকে আমরা লালবাজারকে চিঠি দিয়ে ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে এই সমাপ্তি সমাবেশ করার কথা জানিয়েছি। কারণ, দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে অন্তত এক লক্ষ মানুষ লং মার্চ কর্মসূচির এই সমাপ্তি সভায় আসবে। সর্বাধিক মানুষকে মঞ্চ দেখার ব্যবস্থা করার জন্য এই জায়গাকেই আমরা বেছেছি। কিন্তু পুলিস আমাদের চিঠির কোনও লিখিত জবাব দেয়নি। তবে দিনকয়েক আগে মৌখিকভাবে জানিয়েছে, ট্রাফিক সমস্যার কারণে তারা ওখানে সমাবেশ করার অনুমতি দেবে না। কিন্তু বিগত বহু বছর ধরে ফি বছর ২১ জুলাই তৃণমূলনেত্রীর সমাবেশের ক্ষেত্রে পুলিস এই প্রশ্ন বা যুক্তি তোলে না। তাছাড়া হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে আগে বিজেপিও তাদের নেতা অমিত শাহকে এনে ওখানে সমাবেশ করেছিল। এই পরিস্থিতিতে আমরা অনেক সময় অপেক্ষা করার পর হাইকোর্টে মামলা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এখন আদালত কী বলে, দেখা যাক। উল্লেখ্য, ১১ তারিখের সমাবেশের জন্য গত বুধবার মঞ্চ বাঁধার জন্য ডেকরেটর সংস্থা ভিক্টোরিয়া হাউসের সামনে বাঁশ ফেললে পুলিস তাতে আপত্তি জানায়। পুলিসের আপত্তিতে মঞ্চ বাঁধার কাজ শুরু করা যায়নি সেদিন। তবে ঘটনাস্থলে পুলিসের সঙ্গে তাদের সেদিনের উত্তপ্ত কথোপকথনের ভিডিও রেকর্ডিং করে রাখে উদ্যোক্তারা। মামলার জন্যই তারা এই কৌশল করেছিল বলে নেতৃত্বের দাবি।
এদিকে, অনাদিবাবুদের গলায় চ্যালেঞ্জের সুর শোনা গেলেও বিকল্প ব্যবস্থা হিসেবে রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ে সমাবেশ করার পরিকল্পনাও মাথায় রেখেছে নেতৃত্ব। তার প্রমাণ হিসেবে একই দিনে ওই জায়গাটিতে সভা করার জন্য কলকাতা জেলা সিটুর নামে সেনা ও পুলিস বাহিনীর অনুমতি নিয়ে রাখার কথা বলা হচ্ছে পুলিসের তরফে। সিটু নেতৃত্ব অবশ্য বলছে, ওটা ছিল তাদের একটা কৌশল মাত্র। কারণ, একই দিনে তাদের কোনও কর্মসূচির জন্য রানি রাসমণি অ্যাভিনিউ ব্যবহার করার অনুমতি আদায় করে তাদের সমাবেশ বানচাল করার চেষ্টা করতে পারে তৃণমূল—অতীতের কিছু ঘটনার কথা মাথায় রেখে এমন আশঙ্কায় রানি রাসমণি অ্যাভিনিউও বুক করে রাখা হয়েছে।
