কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০৬ সালে বালুরঘাটের বাসিন্দা উদয়শঙ্কর সাহার সঙ্গে এলাকার বিশ্বাস পাড়ার বাসিন্দা শেলি বিয়ে হয়। সম্পত্তির লোভে বিয়ের পর স্বামীর উপর শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার চালানোর অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। এরপর স্বামী-স্ত্রী ২০০৭ সাল নাগাদ দক্ষিণ বিধাননগর থানা এলাকায় চলে আসেন। সেখানে এই দম্পতি একমাত্র সন্তানকে নিয়ে থাকতেন। ২০০৮ সালে অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান উদয়বাবু। পুলিস ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকে জানতে পারে উদয়বাবুকে গলায় ফাঁস দিয়ে আগেই খুন করা হয়েছিল। এরপর প্রমাণ লোপাট করতে তাঁর গায়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। দীর্ঘ ১১ বছর বিচার প্রক্রিয়া চলার পর এদিন সাজা ঘোষণা করেন বিচারক। সরকারি আইনজীবী শ্যামলকান্তি দত্ত বলেন, সম্পত্তির লোভে সাজাপ্রাপ্ত গৃহবধূ স্বামীকে খুন করে। এদিন তাকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।