কর্মক্ষেত্রে অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ও মানসিক কষ্ট। দূর ভ্রমণের সুযোগ। অর্থ প্রাপ্তির যোগ। যে কোনও ... বিশদ
ভাতা, পরিকাঠামো ইত্যাদি বিষয় নিয়ে সরব হয়েছিলেন রাজ্যের টোল পণ্ডিতরা। সেইসব বিষয়ে সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করতে এদিন তাঁদের নিয়ে নানা পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেন মন্ত্রী। বেতন, গ্র্যাচুইটি, সিলেবাস ইত্যাদির কথা জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, রাজ্যের ৫১৯টি টোল ইতিমধ্যে সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলে এসেছে। এই প্রক্রিয়াই বেশ কিছুদিন থমকে ছিল। অবশেষে তা শেষ হয়েছে। তবে রাজ্যে এমন বহু টোল আছে, যেখানে পড়ুয়া সংখ্যা খুবই কম। তাই এমন কয়েকটি টোলকে একত্রিত করা যায় কি না, তা নিয়েও আলোচনা করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
শিক্ষামন্ত্রী এদিন টোল পণ্ডিতদের নিয়ে সভা করে তাঁদের পাশে থাকার বার্তা দিলেও, তা নিয়ে কটাক্ষ করেছেন বিজেপি সাংসদ তথা রাজ্য বিজেপি’র সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, এতদিন পর টোল পণ্ডিতদের কথা মনে পড়ল শিক্ষামন্ত্রীর? পণ্ডিতরা তো অনেক কষ্টে ছিলেন। পুরোহিতদের প্রণামী বৃদ্ধি করা হোক।