ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ মিশন বিদ্যালয় থেকে এবার মেধা তালিকায় তৃতীয়, ষষ্ঠ, সপ্তম, নবম এবং দশম স্থানাধিকারী রয়েছে। এছাড়াও বেশ কয়েকজন পড়ুয়া রয়েছে, যারা এক দু’নম্বরের জন্য প্রথম দশটি স্থানের মধ্যে আসতে পারেনি। রাজ্যে তৃতীয় স্থানাধিকারী নৈঋত রঞ্জন পাল ছাড়াও এই স্কুল থেকে অলিভ গায়েন ষষ্ঠ, আলেখ্য মাইতি সপ্তম, ঋত্বিক দত্ত ও ঋতব্রত নাথ যুগ্মভাবে নবম এবং শুভ্রকাম্তি জানা দশম স্থান পেয়েছে। এই ছ’জনের মধ্যে বেশিরভাগই চিকিৎসক হতে চায় বলে জানিয়েছে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক স্বামী ইশতেশানন্দ বলেন, ভূগোলে নম্বর কিছুটা কমেছে অনেকের। তা না হলে আরও অনেকেই এই মেধা তালিকায় থাকত। প্রসঙ্গত, গত বছরের মাধ্যমিকে ১২ জন র্যাঙ্ক করেছিল।
কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মিশন বহুমুখী বিদ্যালয়ে এবার ১২৬ জন পরীক্ষা দিয়েছিল। সকলেই কৃতকার্য হয়েছে। ৫০ জন পড়ুয়া ৯০ শতাংশের উপর নম্বর পেয়েছে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক স্বামী কল্যাণেশানন্দ বলেন, তপোজ্যোতি মণ্ডল মেধা তালিকায় চতুর্থ স্থান অর্জন করে আমাদের গর্বিত করেছে। বরানগর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম হাইস্কুল থেকে ৬৮৪ পেয়ে রাজ্যে যুগ্মভাবে দশম হয়েছে প্রাঞ্জল গঙ্গোপাধ্যায়। এই স্কুল থেকে এবার ১৪৯ জন পরীক্ষা দিয়ে সবাই পাশ করেছে।
এদিকে, পুরুলিয়া রামকৃষ্ণ মিশনে এবার মাধ্যমিকে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৯২ জন। প্রত্যেকেই কৃতকার্য হয়েছে। ৭৫ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়েছে সবাই। প্রত্যুষ মণ্ডল এবং আরিয়ান মোল্লা যুগ্মভাবে স্কুলে প্রথম হয়েছে। তাদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৭৯। তবে কোনও ছাত্র মেধা তালিকায় স্থান পায়নি। আসানসোল রামকৃষ্ণ মিশন হাইস্কুলে ৯৩ জন পরীক্ষা দিয়ে সবাই প্রথম ডিভিশন পেয়েছে। স্টার নম্বর পেয়েছে ৮২ জন পড়ুয়া। অনীক সেনগুপ্ত ৬৭৬ নম্বর পেয়ে স্কুলে প্রথম হয়েছে। রহড়ার রামকৃষ্ণ মিশন বয়েজ হোম হাইস্কুল থেকে ১৯৫ জন পরীক্ষা দিলেও কেউ মেধা তালিকায় আসতে পারেনি। এই স্কুলে কুন্তল প্রামাণিক সর্বোচ্চ ৬৪৬ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে। মালদহের রামকৃষ্ণ মিশন বিবেকানন্দ বিদ্যামন্দির থেকে বারবারই কেউ না কেউ র্যাঙ্ক করে। কিন্তু এবার এক নম্বরের জন্য বিদ্যালয়ের এক ছাত্র তা মিস করেছে। মোট ১০২ জন ছাত্র এই স্কুল থেকে মাধ্যমিক দিয়েছিল। তারা সকলেই প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে।