ঘরে বা পথেঘাটে পড়ে গিয়ে শরীরে বড় আঘাত পেতে পারেন। আমদানি রপ্তানির ব্যবসা ভালো হবে। ... বিশদ
রাজ্যের মধ্যে যুগ্মভাবে নবম সারদা স্কুলের সায়নদীপ মান্না। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৫। দশম স্থান পেয়েছে ঈশান বিশ্বাস। সে পেয়েছে ৬৮৪ নম্বর। এই দুই ছাত্র বরাবরই স্কুলের পরীক্ষায় ভালো ফলাফল করে এসেছে বলে জানিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। এর পাশাপাশি দু-চার নম্বরের জন্য মেধাতালিকায় আসতে পারেনি স্কুলের তিন পড়ুয়া। এই নিয়ে আক্ষেপ রয়েছে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকাদের।
এই ফলাফল নিয়ে কী বলছে দুই ছাত্র? সায়নদীপ বলে, ‘টেস্টের আগে দিনে আট ঘণ্টা পড়াশোনা করতাম। তারপর সময় আরও বাড়িয়ে ছিলাম। ৬৮০ নম্বরের মতো পাব বলে আশা ছিল। র্যাঙ্ক পেয়ে ভালো লাগছে। আমি ডাক্তার হতে চাই।’ ঈশান চায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হতে। তার বক্তব্য, ‘পরীক্ষার আগে শেষ তিন মাস ১২ থেকে ১৩ ঘণ্টা করে পড়াশোনা করেছি। মোবাইল ব্যবহার কমিয়ে দিয়েছিলাম। শেষ এক মাস ভূগোল, জীবনবিজ্ঞান এবং পদার্থবিজ্ঞান গৃহশিক্ষকের কাছে পড়েছি।’
সারদা স্কুলের প্রধানশিক্ষিকা মানসী চৌধুরী বলেন, ‘এবারের মাধ্যমিকের ব্যাচ খুবই ভালো। ভেবেছিলাম আরও অনেকে মেধা তালিকায় স্থান পাবে। তিনজন সামান্য কয়েকটি নম্বরের জন্য মেধা তালিকায় আসতে পারেনি। ঈশান এবং সায়নদীপ বরাবরই পড়াশোনায় ভালো। তাই তাদের এই ফল প্রত্যাশিত।’ স্কুল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এবার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ১৪০। ১০২ জন ৮০ শতাংশ এবং ৩৬ জন ৯০ শতাংশেরও বেশি নম্বর পেয়েছে।