ব্যবসার গতি ও বেচাকেনার সঙ্গে লাভও বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। শত্রু সংখ্যা বাড়বে। ... বিশদ
ওই বিল্ডিংয়ের নকশার অনুমোদন না থাকায় গত বছর সেটিকে বেআইনি ঘোষণা করেছিল পুরসভা এবং সেটি ভাঙার নোটিস দিয়েছিল। এরপর মালিকপক্ষ কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়। সেখানে প্রথমে স্থগিতাদেশ পেলেও পরে তা উঠে যায়। পুরসভা ফের ওই অবৈধ বিল্ডিং ভাঙার অর্ডার জারি করে। বিল্ডিং বিভাগের এক অফিসার বলেন, গত ৪ এপ্রিল দোতলা ও তিনতলার ঘরের মেঝে ভেঙে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, পরে সেই মেঝে ফের মেরামত করে নির্মাণকাজ চলছে বলে অভিযোগ পেয়েছি। এই প্রসঙ্গে ১০০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার প্রসেনজিৎ দাস বলেন, ওই বেআইনি নির্মাণের ব্যাপারে নিয়ে আমি নিজেই পুরসভায় অভিযোগ জানিয়েছিলাম। তারপর ভাঙা হয়। এখন আবার খবর পেয়েছি, পুরসভা ভেঙে দিয়ে আসার পরেও নির্মাণ হয়েছে। শুনেছি, আবার নতুন করে ভাঙার অর্ডার হয়েছে।
পুরসভার বিল্ডিং বিভাগ সূত্রে খবর, আগামী ২৩ এপ্রিল ওই বিল্ডিংটি পুরোপুরি ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে খবর, ওই নির্মাণটির সঙ্গে স্থানীয় ক্লাব ও পাড়ার ছেলেরা যুক্ত। রাজনৈতিক ‘দাদা’দের প্রচ্ছন্ন মদত রয়েছে বলেও অভিযোগ। যদিও, নাকতলা উদয়ন সঙ্ঘের সম্পাদক দেবব্রত দে জানিয়েছেন, প্রোমোটারের সঙ্গে তাঁদের কোনও সম্পর্ক নেই। কলোনি জমিতে নিয়ম বর্হিভূতভাবে বাড়িটি নির্মাণ হয়েছে, তা তিনি স্বীকার করেছেন। তাঁর কথায়, কলোনি জমির কাগজপত্র অনেক সময় ঠিক থাকে না। পুরনো দোতলা বাড়ি নতুন করে বানানো হয়েছে। ওখানে কয়েকজন বাসিন্দা থাকেন। তাঁদের কথা না ভেবেই পুরসভা ভেঙে দিয়ে গিয়েছে। এবার, ফের ভাঙতে এলে আমরা রুখে দাঁড়াব। নিজস্ব চিত্র